
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পদ্ধতিতে কৌশলগত পরিবর্তন এনেছে ইরান। দেশটির সামরিক বাহিনীর একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইরান এখন আর আগের মতো ব্যাপকসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছে না; বরং উন্নত প্রযুক্তির, অধিক নির্ভুল এবং লক্ষ্যভেদে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলি সামরিক স্থাপনাগুলোকে আঘাত হানছে।
শনিবার (২১ জুন) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ ফুরিয়ে আসছে— ইসরায়েলের এমন দাবি পুরোপুরি ভিত্তিহীন।
এর আগে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, দেশটির বিমান হামলায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণযন্ত্রের অন্তত ৫০ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে, যার ফলে ইরানের সক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। তবে ইরানি কর্মকর্তার দাবি, এখন ব্যবহৃত ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর ও লক্ষ্যভেদে নিখুঁত।
ইসরায়েলের হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, ইরান বর্তমানে যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে, তা ক্লাস্টার বোমা বহনে সক্ষম। এসব ক্ষেপণাস্ত্র নির্দিষ্ট উচ্চতায় (প্রায় ৭ কিলোমিটার) পৌঁছে একাধিক বিস্ফোরক অংশে বিভক্ত হয়ে ৮ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলছে।
সাক্ষাৎকারে ওই ইরানি কর্মকর্তা বলেন, “আমরা একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছি, যা মার্কিন থাড, প্যাট্রিয়ট, অ্যারো-২, অ্যারো-৩, ডেভিডস স্লিং এবং আয়রন ডোম—সব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।” যদিও তিনি সেই লক্ষ্যবস্তুর নাম প্রকাশ করেননি।
তিনি আরও বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা নয়, এখন নির্ভুলতাই বড় শক্তি। ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, “আমাদের ক্ষমতার ভারসাম্যের সামনে তারা যেন শুধু দর্শক হয়ে না থাকে।”
এদিকে, ইসরায়েলের হামলায় ইরানে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। শনিবার ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে দেশটির সংবাদমাধ্যম নউর নিউজ জানিয়েছে, গত ১৩ জুন থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪৩০ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও সাড়ে ৩ হাজার মানুষ।
এর আগে, ইরান জানিয়েছিল, নিহতের সংখ্যা ২২৪। তবে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্ট নিউজ এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, এ সংখ্যা ৬৫৭ জন পর্যন্ত পৌঁছেছে।
শনিবার (২১ জুন) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ ফুরিয়ে আসছে— ইসরায়েলের এমন দাবি পুরোপুরি ভিত্তিহীন।
এর আগে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, দেশটির বিমান হামলায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণযন্ত্রের অন্তত ৫০ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে, যার ফলে ইরানের সক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। তবে ইরানি কর্মকর্তার দাবি, এখন ব্যবহৃত ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর ও লক্ষ্যভেদে নিখুঁত।
ইসরায়েলের হোম ফ্রন্ট কমান্ড জানিয়েছে, ইরান বর্তমানে যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে, তা ক্লাস্টার বোমা বহনে সক্ষম। এসব ক্ষেপণাস্ত্র নির্দিষ্ট উচ্চতায় (প্রায় ৭ কিলোমিটার) পৌঁছে একাধিক বিস্ফোরক অংশে বিভক্ত হয়ে ৮ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলছে।
সাক্ষাৎকারে ওই ইরানি কর্মকর্তা বলেন, “আমরা একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছি, যা মার্কিন থাড, প্যাট্রিয়ট, অ্যারো-২, অ্যারো-৩, ডেভিডস স্লিং এবং আয়রন ডোম—সব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।” যদিও তিনি সেই লক্ষ্যবস্তুর নাম প্রকাশ করেননি।
তিনি আরও বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা নয়, এখন নির্ভুলতাই বড় শক্তি। ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, “আমাদের ক্ষমতার ভারসাম্যের সামনে তারা যেন শুধু দর্শক হয়ে না থাকে।”
এদিকে, ইসরায়েলের হামলায় ইরানে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। শনিবার ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে দেশটির সংবাদমাধ্যম নউর নিউজ জানিয়েছে, গত ১৩ জুন থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪৩০ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও সাড়ে ৩ হাজার মানুষ।
এর আগে, ইরান জানিয়েছিল, নিহতের সংখ্যা ২২৪। তবে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্ট নিউজ এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, এ সংখ্যা ৬৫৭ জন পর্যন্ত পৌঁছেছে।