
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর নিজেদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে ইসরায়েল। দেশটির বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের আকাশসীমা বন্ধ থাকবে।— খবর আল জাজিরার।
রোববার (২২ জুন) প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর কারণে ইসরায়েল রাষ্ট্রের আকাশসীমা প্রবেশ এবং প্রস্থানের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে মিশর ও জর্ডানের সঙ্গে ইসরায়েলের স্থল ক্রসিং পয়েন্টগুলো স্বাভাবিকভাবে খোলা রয়েছে বলেও জানানো হয়।
এর আগে, শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এই হামলার পর ইরান থেকেও পাল্টা হুঁশিয়ারি আসে। ইরান জানায়, ইসরায়েলসহ যেসব দেশ এই হামলায় সামরিকভাবে যুক্ত, তাদেরকেও টার্গেট করা হবে।
সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর ‘খাতাম আল-আম্বিয়া কেন্দ্রীয় সদর দফতর’ থেকে কঠোর প্রতিক্রিয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এখন নজর ইরানের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে—তারা কীভাবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায় এবং এই বিবৃতি কতটা বাস্তবে রূপ পায়, সেদিকেই শঙ্কিত দৃষ্টি রাখছে বিশ্ব।
রোববার (২২ জুন) প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর কারণে ইসরায়েল রাষ্ট্রের আকাশসীমা প্রবেশ এবং প্রস্থানের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে মিশর ও জর্ডানের সঙ্গে ইসরায়েলের স্থল ক্রসিং পয়েন্টগুলো স্বাভাবিকভাবে খোলা রয়েছে বলেও জানানো হয়।
এর আগে, শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এই হামলার পর ইরান থেকেও পাল্টা হুঁশিয়ারি আসে। ইরান জানায়, ইসরায়েলসহ যেসব দেশ এই হামলায় সামরিকভাবে যুক্ত, তাদেরকেও টার্গেট করা হবে।
সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি অংশগ্রহণের প্রেক্ষিতে, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর ‘খাতাম আল-আম্বিয়া কেন্দ্রীয় সদর দফতর’ থেকে কঠোর প্রতিক্রিয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এখন নজর ইরানের পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে—তারা কীভাবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায় এবং এই বিবৃতি কতটা বাস্তবে রূপ পায়, সেদিকেই শঙ্কিত দৃষ্টি রাখছে বিশ্ব।