
মার্কিন নৌবাহিনীর জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির একজন ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা হোসেইন শারিয়াতমাদারি। একই সঙ্গে তেল পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ রুট হরমুজ প্রণালী বন্ধের কথাও বলেছেন তিনি।—রোববার (২২ জুন) এক প্রতিবেদনে তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
খামেনির প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত এবং ইরানের কট্টরপন্থী সংবাদপত্র ‘কেইহান’-এর প্রধান সম্পাদক শারিয়াতমাদারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে লিখেছেন, “আমেরিকা ফোর্দো পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে; এখন আমাদের পালা।”
তিনি আরও বলেন, “বিলম্ব না করে, প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বাহরাইনে অবস্থিত মার্কিন নৌবহরের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে হবে এবং একই সাথে হরমুজ প্রণালীকে আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের জাহাজ চলাচলের জন্য বন্ধ করতে হবে।”
বার্তাটির শেষে শারিয়াতমাদারি কুরআনের একটি আয়াত উদ্ধৃত করেছেন: ‘তোমরা তাদের যেখানেই পাও, হত্যা করো।’
এখনও পর্যন্ত আয়াতুল্লাহ খামেনি সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি। তবে শারিয়াতমাদারির মতো প্রভাবশালী কণ্ঠ থেকে এমন বার্তা ইঙ্গিত দিচ্ছে, ইরান থেকে আসতে পারে জোরালো প্রতিক্রিয়া।
বিশ্বের মোট রফতানি হওয়া তেলের প্রায় ২০ শতাংশ হরমুজ প্রণালী হয়ে পরিবাহিত হয়। এই রুট বন্ধ হলে বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে ভয়াবহ প্রভাব পড়তে পারে।
এই অবস্থায় পারস্য উপসাগরে মার্কিন নৌবাহিনী ইতিমধ্যেই নিরাপত্তা সতর্কতা বাড়িয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলসহ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য মিত্ররাও সম্ভাব্য আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, ইরান হিজবুল্লাহ কিংবা ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের মতো মিত্র গোষ্ঠীগুলোর মাধ্যমে পরোক্ষ হামলার পথ বেছে নিতে পারে।
খামেনির প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত এবং ইরানের কট্টরপন্থী সংবাদপত্র ‘কেইহান’-এর প্রধান সম্পাদক শারিয়াতমাদারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে লিখেছেন, “আমেরিকা ফোর্দো পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে; এখন আমাদের পালা।”
তিনি আরও বলেন, “বিলম্ব না করে, প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বাহরাইনে অবস্থিত মার্কিন নৌবহরের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে হবে এবং একই সাথে হরমুজ প্রণালীকে আমেরিকা, ব্রিটেন, জার্মানি ও ফ্রান্সের জাহাজ চলাচলের জন্য বন্ধ করতে হবে।”
বার্তাটির শেষে শারিয়াতমাদারি কুরআনের একটি আয়াত উদ্ধৃত করেছেন: ‘তোমরা তাদের যেখানেই পাও, হত্যা করো।’
এখনও পর্যন্ত আয়াতুল্লাহ খামেনি সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি। তবে শারিয়াতমাদারির মতো প্রভাবশালী কণ্ঠ থেকে এমন বার্তা ইঙ্গিত দিচ্ছে, ইরান থেকে আসতে পারে জোরালো প্রতিক্রিয়া।
বিশ্বের মোট রফতানি হওয়া তেলের প্রায় ২০ শতাংশ হরমুজ প্রণালী হয়ে পরিবাহিত হয়। এই রুট বন্ধ হলে বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে ভয়াবহ প্রভাব পড়তে পারে।
এই অবস্থায় পারস্য উপসাগরে মার্কিন নৌবাহিনী ইতিমধ্যেই নিরাপত্তা সতর্কতা বাড়িয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলসহ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য মিত্ররাও সম্ভাব্য আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, ইরান হিজবুল্লাহ কিংবা ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের মতো মিত্র গোষ্ঠীগুলোর মাধ্যমে পরোক্ষ হামলার পথ বেছে নিতে পারে।