
মার্কিন হামলার পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। এক্স (সাবেক টুইটার)-এ রোববার (২২ জুন) দেয়া এক পোস্টে তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) লঙ্ঘন বলে আখ্যা দেন।
আব্বাস আরাগচি বলেন, “জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং এনপিটি চুক্তিকে গুরুতরভাবে লঙ্ঘন করেছে।”
তিনি আরও বলেন, “আজকের ঘটনাগুলো অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং এর পরিণতি হবে চিরস্থায়ী। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের উচিত এমন বিপজ্জনক, আইনবহির্ভূত ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকা।”
হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি জানান, “ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণের রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।”
অন্যদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলাকে ‘অত্যন্ত সফল’ বলে দাবি করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, “আমরা ইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। আমাদের সব বিমান এখন নিরাপদে ইরানের আকাশসীমার বাইরে।”
এদিকে, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় যোদ্ধাদের প্রধান কার্যালয় ‘খাতাম আল-আম্বিয়া কেন্দ্রীয় সদর দফতর’ (কেসিএইচকিউ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা দেওয়া যেকোনো দেশকেই ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং তারা ইরানের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।
এখন দেখার বিষয়, এসব বিবৃতি ও হুঁশিয়ারিকে ইরান কতটা বাস্তবায়ন করে, এবং প্রতিক্রিয়ায় কী পদক্ষেপ নেয়। আপাতত পুরো বিশ্ব তাকিয়ে আছে সেই প্রতিক্রিয়ার দিকেই।
আব্বাস আরাগচি বলেন, “জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং এনপিটি চুক্তিকে গুরুতরভাবে লঙ্ঘন করেছে।”
তিনি আরও বলেন, “আজকের ঘটনাগুলো অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং এর পরিণতি হবে চিরস্থায়ী। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের উচিত এমন বিপজ্জনক, আইনবহির্ভূত ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকা।”
হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি জানান, “ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণের রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।”
অন্যদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলাকে ‘অত্যন্ত সফল’ বলে দাবি করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে তিনি লেখেন, “আমরা ইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে অত্যন্ত সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। আমাদের সব বিমান এখন নিরাপদে ইরানের আকাশসীমার বাইরে।”
এদিকে, ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় যোদ্ধাদের প্রধান কার্যালয় ‘খাতাম আল-আম্বিয়া কেন্দ্রীয় সদর দফতর’ (কেসিএইচকিউ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা দেওয়া যেকোনো দেশকেই ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং তারা ইরানের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।
এখন দেখার বিষয়, এসব বিবৃতি ও হুঁশিয়ারিকে ইরান কতটা বাস্তবায়ন করে, এবং প্রতিক্রিয়ায় কী পদক্ষেপ নেয়। আপাতত পুরো বিশ্ব তাকিয়ে আছে সেই প্রতিক্রিয়ার দিকেই।