
রাষ্ট্রপতিকে শপথ পাঠ করাবেন স্পিকার নাকি প্রধান বিচারপতি—এই সংবিধানিক প্রশ্নে রুলের চূড়ান্ত শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (২৩ জুন) বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ৭ জুলাই চূড়ান্ত শুনানির দিন ঠিক করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পাঠ করানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়। সেখানে বলা হয়, বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে প্রধান বিচারপতির হাতেই রাষ্ট্রপতির শপথ গ্রহণ হওয়া উচিত। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১১ মার্চ হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং জানতে চান—স্পিকারের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতিকে শপথ পড়ানো কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
রুলে আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়।
উল্লেখ্য, সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনের আগে রাষ্ট্রপতিকে শপথ পাঠ করাতেন প্রধান বিচারপতি। কিন্তু সেই সংশোধনের মাধ্যমে শপথ গ্রহণের বিধানে পরিবর্তন এনে স্পিকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে তা বাতিল হলেও ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আবারও স্পিকারকে রাষ্ট্রপতির শপথ পাঠ করানোর বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এর আগে রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পাঠ করানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়। সেখানে বলা হয়, বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে প্রধান বিচারপতির হাতেই রাষ্ট্রপতির শপথ গ্রহণ হওয়া উচিত। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১১ মার্চ হাইকোর্ট রুল জারি করেন এবং জানতে চান—স্পিকারের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতিকে শপথ পড়ানো কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
রুলে আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়।
উল্লেখ্য, সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনের আগে রাষ্ট্রপতিকে শপথ পাঠ করাতেন প্রধান বিচারপতি। কিন্তু সেই সংশোধনের মাধ্যমে শপথ গ্রহণের বিধানে পরিবর্তন এনে স্পিকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে তা বাতিল হলেও ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আবারও স্পিকারকে রাষ্ট্রপতির শপথ পাঠ করানোর বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।