
গাজায় আটক ইসরায়েলি বন্দিদের পরিবারগুলোর দাবি— যুদ্ধ থামিয়ে প্রিয়জনদের দেশে ফিরিয়ে আনুক সরকার।
‘হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজাকেও যুদ্ধবিরতির আওতায় আনতে হবে। সরকারকে বলা হয়েছে, বন্দিদের মুক্তি এবং যুদ্ধ বন্ধে জরুরি ভিত্তিতে আলোচনা শুরু করতে হবে। তাদের ভাষ্য, ‘‘যদি ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি হতে পারে, তাহলে গাজাতেও সেটা সম্ভব।’’
সংগঠনটি আরও বলেছে, ‘‘ইরানে আঘাত হানার পর আবার গাজার কাদায় গিয়ে ডুবে যাওয়া কোনোক্রমেই যুক্তিযুক্ত নয়। এতে ইসরায়েলের কোনো উপকার হবে না।’’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘‘ইরানে অভিযান শেষ করার পর বন্দিদের মুক্তির যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, সেটিকে কাজে না লাগানো হবে মারাত্মক কূটনৈতিক ব্যর্থতা। এটি একটি ঐতিহাসিক সুযোগ, সরকারকে অবশ্যই এটাকে দুই হাতে আঁকড়ে ধরতে হবে।’’
এই বিবৃতি এসেছে এমন এক সময়ে, যখন ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এসেছে এবং গাজায় চলমান যুদ্ধে বহু ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি প্রাণ হারিয়েছেন।
‘হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’ এক বিবৃতিতে বলেছে, গাজাকেও যুদ্ধবিরতির আওতায় আনতে হবে। সরকারকে বলা হয়েছে, বন্দিদের মুক্তি এবং যুদ্ধ বন্ধে জরুরি ভিত্তিতে আলোচনা শুরু করতে হবে। তাদের ভাষ্য, ‘‘যদি ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি হতে পারে, তাহলে গাজাতেও সেটা সম্ভব।’’
সংগঠনটি আরও বলেছে, ‘‘ইরানে আঘাত হানার পর আবার গাজার কাদায় গিয়ে ডুবে যাওয়া কোনোক্রমেই যুক্তিযুক্ত নয়। এতে ইসরায়েলের কোনো উপকার হবে না।’’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘‘ইরানে অভিযান শেষ করার পর বন্দিদের মুক্তির যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, সেটিকে কাজে না লাগানো হবে মারাত্মক কূটনৈতিক ব্যর্থতা। এটি একটি ঐতিহাসিক সুযোগ, সরকারকে অবশ্যই এটাকে দুই হাতে আঁকড়ে ধরতে হবে।’’
এই বিবৃতি এসেছে এমন এক সময়ে, যখন ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা এসেছে এবং গাজায় চলমান যুদ্ধে বহু ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি প্রাণ হারিয়েছেন।