
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ফোন করে সহায়তার প্রস্তাব দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। তবে ট্রাম্প স্পষ্ট জানান, এই সংকটে পুতিনের সাহায্য প্রয়োজন নেই।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন,
“ভ্লাদিমির পুতিন আমাকে ফোন করেছিলেন ইরান ইস্যুতে সাহায্য করার জন্য। কিন্তু আমি তাকে সোজা বলে দিয়েছি—তার সাহায্য লাগবে না।”
ট্রাম্প আরও বলেন,
“আমি রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি দেখতে চাই। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে গত সপ্তাহে ছয় হাজার সেনা নিহত হয়েছে।”
যদিও ট্রাম্প রাশিয়ার সঙ্গে সম্ভাব্য ওই চুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি, তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইরান-ইসরায়েল সংকটের পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটেই ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেছেন।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। ইরান মস্কোকে সরবরাহ করেছে হাজার হাজার শাহেদ ড্রোন, যা ইউক্রেনের শহরগুলোতে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া, রাশিয়া ইরানকে সরবরাহ করেছে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র—যা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে রয়েছে তীব্র আপত্তি।
এদিকে, চলতি মাসের ১৩ তারিখে ইসরায়েলের তেলআবিবসহ কয়েকটি শহরে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত হন, যাদের মধ্যে পাঁচজন ইউক্রেনীয় ছিলেন। পাল্টা জবাব দেয় ইসরায়েলও। এর মাঝেই ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন, কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা লঙ্ঘিত হয়।
এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের বক্তব্য আরও একবার মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেন যুদ্ধ—দুই অঙ্গনের আন্তর্জাতিক কূটনীতিকে ঘনীভূত করে তুলেছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন,
“ভ্লাদিমির পুতিন আমাকে ফোন করেছিলেন ইরান ইস্যুতে সাহায্য করার জন্য। কিন্তু আমি তাকে সোজা বলে দিয়েছি—তার সাহায্য লাগবে না।”
ট্রাম্প আরও বলেন,
“আমি রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি দেখতে চাই। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে গত সপ্তাহে ছয় হাজার সেনা নিহত হয়েছে।”
যদিও ট্রাম্প রাশিয়ার সঙ্গে সম্ভাব্য ওই চুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি, তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইরান-ইসরায়েল সংকটের পাশাপাশি ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটেই ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেছেন।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। ইরান মস্কোকে সরবরাহ করেছে হাজার হাজার শাহেদ ড্রোন, যা ইউক্রেনের শহরগুলোতে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া, রাশিয়া ইরানকে সরবরাহ করেছে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র—যা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে রয়েছে তীব্র আপত্তি।
এদিকে, চলতি মাসের ১৩ তারিখে ইসরায়েলের তেলআবিবসহ কয়েকটি শহরে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত হন, যাদের মধ্যে পাঁচজন ইউক্রেনীয় ছিলেন। পাল্টা জবাব দেয় ইসরায়েলও। এর মাঝেই ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন, কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা লঙ্ঘিত হয়।
এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের বক্তব্য আরও একবার মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেন যুদ্ধ—দুই অঙ্গনের আন্তর্জাতিক কূটনীতিকে ঘনীভূত করে তুলেছে।