
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার যুদ্ধবিরতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি গাজা ও রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ট্রাম্পের কাছ থেকে একই ধরনের উদ্যোগ কামনা করেছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত ন্যাটো সম্মেলন থেকে ফেরার পথে প্রেস বিমানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন এরদোয়ান। তিনি বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে বলেছি, ইসরায়েল-ইরানের যুদ্ধবিরতিতে আপনি যেভাবে সফল ভূমিকা রেখেছেন, তেমনি গাজা ও রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত বন্ধেও সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করছি।’
হরমুজ প্রণালীর প্রসঙ্গ টেনে এরদোয়ান বলেন, ‘প্রণালীটি বন্ধ হলে বড় সংকট তৈরি হবে। আমরা আশা করি, ইরান এমন কিছু করবে না।’
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়, পরে যুক্তরাষ্ট্রও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করে। ১২ দিনের এই সংঘাতের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন।
এরদোয়ান জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তার ফলপ্রসূ বৈঠকে ন্যাটো অংশীদারত্ব, আঞ্চলিক সংকট ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের গঠনমূলক অবস্থান ট্রাম্পকে জানিয়েছি, এবং তিনি ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন।’
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান প্রসঙ্গে এরদোয়ান বলেন, ‘আলোচনা শুরু হয়েছে, আমরা অগ্রগতি আশা করছি।’ এছাড়া তুরস্কের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
সিরিয়ায় এসডিএফ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে তুরস্কের স্পষ্ট অবস্থান জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন এরদোয়ান।
গাজা প্রসঙ্গে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে আলাপের কথা উল্লেখ করে এরদোয়ান বলেন, ‘তিনি জানিয়েছেন, গাজা বিষয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে কথা বলবেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি এই পদক্ষেপ নিলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব।’
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে ৫৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইতোমধ্যেই নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও চলছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে।
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত ন্যাটো সম্মেলন থেকে ফেরার পথে প্রেস বিমানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন এরদোয়ান। তিনি বলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে বলেছি, ইসরায়েল-ইরানের যুদ্ধবিরতিতে আপনি যেভাবে সফল ভূমিকা রেখেছেন, তেমনি গাজা ও রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত বন্ধেও সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করছি।’
হরমুজ প্রণালীর প্রসঙ্গ টেনে এরদোয়ান বলেন, ‘প্রণালীটি বন্ধ হলে বড় সংকট তৈরি হবে। আমরা আশা করি, ইরান এমন কিছু করবে না।’
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়, পরে যুক্তরাষ্ট্রও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করে। ১২ দিনের এই সংঘাতের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন।
এরদোয়ান জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তার ফলপ্রসূ বৈঠকে ন্যাটো অংশীদারত্ব, আঞ্চলিক সংকট ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের গঠনমূলক অবস্থান ট্রাম্পকে জানিয়েছি, এবং তিনি ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন।’
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান প্রসঙ্গে এরদোয়ান বলেন, ‘আলোচনা শুরু হয়েছে, আমরা অগ্রগতি আশা করছি।’ এছাড়া তুরস্কের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।
সিরিয়ায় এসডিএফ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে তুরস্কের স্পষ্ট অবস্থান জানানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন এরদোয়ান।
গাজা প্রসঙ্গে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে আলাপের কথা উল্লেখ করে এরদোয়ান বলেন, ‘তিনি জানিয়েছেন, গাজা বিষয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে কথা বলবেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি এই পদক্ষেপ নিলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব।’
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে ৫৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ইতোমধ্যেই নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও চলছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে।