
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (৩০ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ হামলায় আহত হয়েছেন অন্তত ১০ গণমাধ্যমকর্মী।
হামলায় ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি বেলাল হোসেন, ভোরের আকাশ পত্রিকার প্রতিনিধি আমিনুর রহমান এবং দৈনিক ঢাকার ডাকের প্রতিনিধি তৌফিকুজ্জামান লিটুসহ কয়েকজনের মাথা ফেটে গুরুতর জখম হয়। তারা বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাশেম জানান, প্রেসক্লাবে প্রবেশের সময় বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিতে হামলা চালায়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, এই হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে প্রেসক্লাব দখলদার বাহিনী। পুলিশের উপস্থিতি সত্ত্বেও তারা নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে সাতক্ষীরা নিউ মার্কেট চত্বরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মামলার প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান আবুল কাশেম।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, “ঘটনার পর আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।” তিনি আরও জানান, প্রেসক্লাব এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
উল্লেখ্য, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবকে ঘিরে দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধ চলছিল। গত ৫ আগস্ট আবু সাঈদ ও আব্দুল বারীকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে আবুল কাশেম সভাপতি ও আসাদুজ্জামান সাধারণ সম্পাদক হয়ে আরেকটি কমিটি ঘোষণা করলে দ্বন্দ্ব আরও বাড়ে।
আজ আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রায় ৭০-৮০ জন সাংবাদিক প্রেসক্লাবে প্রবেশ করলে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
হামলায় ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি বেলাল হোসেন, ভোরের আকাশ পত্রিকার প্রতিনিধি আমিনুর রহমান এবং দৈনিক ঢাকার ডাকের প্রতিনিধি তৌফিকুজ্জামান লিটুসহ কয়েকজনের মাথা ফেটে গুরুতর জখম হয়। তারা বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল কাশেম জানান, প্রেসক্লাবে প্রবেশের সময় বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অতর্কিতে হামলা চালায়। তিনি অভিযোগ করে বলেন, এই হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে প্রেসক্লাব দখলদার বাহিনী। পুলিশের উপস্থিতি সত্ত্বেও তারা নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে সাতক্ষীরা নিউ মার্কেট চত্বরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মামলার প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান আবুল কাশেম।
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, “ঘটনার পর আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।” তিনি আরও জানান, প্রেসক্লাব এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
উল্লেখ্য, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবকে ঘিরে দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধ চলছিল। গত ৫ আগস্ট আবু সাঈদ ও আব্দুল বারীকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে আবুল কাশেম সভাপতি ও আসাদুজ্জামান সাধারণ সম্পাদক হয়ে আরেকটি কমিটি ঘোষণা করলে দ্বন্দ্ব আরও বাড়ে।
আজ আবুল কাশেম ও আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রায় ৭০-৮০ জন সাংবাদিক প্রেসক্লাবে প্রবেশ করলে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে।