
ভারতের কলকাতায় দক্ষিণ কলকাতা আইন কলেজে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তদের একজন, জাইব আহমেদের কলেজে ভর্তি নিয়ে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এই ঘটনার সূত্র ধরে বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে।
বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য এক্স প্ল্যাটফর্মে প্রশ্ন তোলেন, জাইব আহমেদ আইন ভর্তি পরীক্ষায় তালিকায় ২৬৩৪ নম্বরে থাকার পরও কীভাবে কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন, যেখানে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা বঞ্চিত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলায় আইনের শাসনকে উপহাস করা হয় এবং রাজনৈতিক যোগাযোগ থাকা অপরাধীদের রক্ষা করতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করা হয়।”
এই বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা জাইবসহ চারজন—মনোজিত মিশ্র, প্রমিত মুখোপাধ্যায় ও পিনাকী ব্যানার্জিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রসহ একাধিক ধারায় মামলা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, মনোজিতের বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর ওই ছাত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাসেই ধর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় কলকাতার যাদবপুর, রাসবিহারী, ও হাওড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ‘অভয় মঞ্চ’ নামে একটি সংগঠনও এই প্রতিবাদে অংশ নেয়, যারা গত বছরের R.G. Kar মেডিকেল কলেজে চিকিৎসক শিক্ষানবীশ ধর্ষণ-হত্যার ঘটনার পর গঠিত হয়।
এদিকে, কলকাতা পুলিশ একটি পাঁচ সদস্যের বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছে এবং তারা খতিয়ে দেখছে ঘটনাটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল কি না। এখন পুরো রাজ্যজুড়ে বিষয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আলোচিত একটি ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য এক্স প্ল্যাটফর্মে প্রশ্ন তোলেন, জাইব আহমেদ আইন ভর্তি পরীক্ষায় তালিকায় ২৬৩৪ নম্বরে থাকার পরও কীভাবে কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলেন, যেখানে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা বঞ্চিত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলায় আইনের শাসনকে উপহাস করা হয় এবং রাজনৈতিক যোগাযোগ থাকা অপরাধীদের রক্ষা করতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করা হয়।”
এই বিতর্কের কেন্দ্রে থাকা জাইবসহ চারজন—মনোজিত মিশ্র, প্রমিত মুখোপাধ্যায় ও পিনাকী ব্যানার্জিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রসহ একাধিক ধারায় মামলা হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, মনোজিতের বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর ওই ছাত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাসেই ধর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় কলকাতার যাদবপুর, রাসবিহারী, ও হাওড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ‘অভয় মঞ্চ’ নামে একটি সংগঠনও এই প্রতিবাদে অংশ নেয়, যারা গত বছরের R.G. Kar মেডিকেল কলেজে চিকিৎসক শিক্ষানবীশ ধর্ষণ-হত্যার ঘটনার পর গঠিত হয়।
এদিকে, কলকাতা পুলিশ একটি পাঁচ সদস্যের বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছে এবং তারা খতিয়ে দেখছে ঘটনাটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল কি না। এখন পুরো রাজ্যজুড়ে বিষয়টি রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আলোচিত একটি ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।