
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশগুলো থেকে প্রায় পাঁচ লাখ কর্মভিসা দিতে যাচ্ছে ইতালি। দেশটির শ্রমবাজারে শ্রমিক সংকট দূর করা এবং বৈধ অভিবাসনের পথ উন্মুক্ত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
সোমবার (৩০ জুন) ইতালির মন্ত্রিসভার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২৬ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে ধাপে ধাপে মোট চার লাখ ৯৭ হাজার ৫৫০ জনকে বৈধপথে ইতালিতে কর্মভিসা দেওয়া হবে। এর মধ্যে কেবল আগামী বছরেই দেওয়া হবে এক লাখ ৬৪ হাজার ৮৫০টি ভিসা।
এটি প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সরকারের দ্বিতীয় বড় কর্মভিসা উদ্যোগ। এর আগেও ২০২৩ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সাড়ে চার লাখের বেশি পারমিট ইস্যুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল তার সরকার।
নতুন এই সিদ্ধান্তের পাশাপাশি অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে আগের মতোই কঠোর অবস্থানে রয়েছেন মেলোনি। তিনি দ্রুত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিশ্চিত এবং ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীদের উদ্ধারকারী দাতব্য সংস্থার কার্যক্রম সীমিত করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
মন্ত্রিসভার বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘শ্রম ও শিল্প খাতের প্রতিনিধিদের চাহিদা এবং পূর্ববর্তী বছরগুলোর প্রকৃত আবেদন বিশ্লেষণ করে এই কোটা নির্ধারণ করা হয়েছে; যাতে তা বাস্তবসম্মত হয় এবং ব্যবসায়িক চাহিদা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।’
সরকারের এই পরিকল্পনাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে ইতালির কৃষি-পেশাজীবীদের সংগঠন কোলদিরেত্তি। তারা জানিয়েছে, এটি মাঠ পর্যায়ে শ্রমিকের সহজলভ্যতা ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
সোমবার (৩০ জুন) ইতালির মন্ত্রিসভার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২৬ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে ধাপে ধাপে মোট চার লাখ ৯৭ হাজার ৫৫০ জনকে বৈধপথে ইতালিতে কর্মভিসা দেওয়া হবে। এর মধ্যে কেবল আগামী বছরেই দেওয়া হবে এক লাখ ৬৪ হাজার ৮৫০টি ভিসা।
এটি প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সরকারের দ্বিতীয় বড় কর্মভিসা উদ্যোগ। এর আগেও ২০২৩ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সাড়ে চার লাখের বেশি পারমিট ইস্যুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল তার সরকার।
নতুন এই সিদ্ধান্তের পাশাপাশি অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে আগের মতোই কঠোর অবস্থানে রয়েছেন মেলোনি। তিনি দ্রুত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিশ্চিত এবং ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীদের উদ্ধারকারী দাতব্য সংস্থার কার্যক্রম সীমিত করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
মন্ত্রিসভার বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘শ্রম ও শিল্প খাতের প্রতিনিধিদের চাহিদা এবং পূর্ববর্তী বছরগুলোর প্রকৃত আবেদন বিশ্লেষণ করে এই কোটা নির্ধারণ করা হয়েছে; যাতে তা বাস্তবসম্মত হয় এবং ব্যবসায়িক চাহিদা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।’
সরকারের এই পরিকল্পনাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে ইতালির কৃষি-পেশাজীবীদের সংগঠন কোলদিরেত্তি। তারা জানিয়েছে, এটি মাঠ পর্যায়ে শ্রমিকের সহজলভ্যতা ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।