
ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে জনস্বাস্থ্য ও দাবানলের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। ইতালিতে ইতোমধ্যে দুজনের মৃত্যু ঘটেছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রেকর্ড তাপমাত্রায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। খবর বিবিসির।
আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) ফ্রান্সে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর পূর্বাভাস রয়েছে। প্যারিসসহ ১৬টি বিভাগে জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট, যা সর্বোচ্চ তাপমাত্রার সতর্কতা নির্দেশ করে। প্যারিসে আইফেল টাওয়ার সারা দিন বন্ধ রাখা হয়েছে। দূষণ সৃষ্টিকারী যান চলাচলও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফরাসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সুস্থ ব্যক্তিরাও এই তীব্র তাপমাত্রায় বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন।
গতকাল সোমবার স্পেনের বার্সেলোনায় জুনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে। সেভিলসহ দক্ষিণাঞ্চলের শহরগুলোতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রয়েছে। গত সপ্তাহান্তে পর্তুগাল ও স্পেনে যথাক্রমে ৪৬.৬ ও ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা জুনের জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছে। আগামী কয়েক দিনে বলকান, ইতালি ও গ্রিসে তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চল দাবানলে এখনও পুড়ে যাচ্ছে। দাবানলে এ পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রবল বাতাস দাবানলকে আরও ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে।
ফ্রান্স, জার্মানি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও লুক্সেমবার্গে স্বাভাবিক মৌসুমি গড় তাপমাত্রার থেকে ১২ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি তাপ অনুভূত হবে। ব্রাসেলস, পশ্চিম জার্মানি ও ক্রোয়েশিয়ার কিছু অংশে আজ রেড সতর্কতা জারি রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ ধরনের তাপপ্রবাহগুলো আরও তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) ফ্রান্সে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর পূর্বাভাস রয়েছে। প্যারিসসহ ১৬টি বিভাগে জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট, যা সর্বোচ্চ তাপমাত্রার সতর্কতা নির্দেশ করে। প্যারিসে আইফেল টাওয়ার সারা দিন বন্ধ রাখা হয়েছে। দূষণ সৃষ্টিকারী যান চলাচলও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফরাসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সুস্থ ব্যক্তিরাও এই তীব্র তাপমাত্রায় বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন।
গতকাল সোমবার স্পেনের বার্সেলোনায় জুনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে। সেভিলসহ দক্ষিণাঞ্চলের শহরগুলোতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে রয়েছে। গত সপ্তাহান্তে পর্তুগাল ও স্পেনে যথাক্রমে ৪৬.৬ ও ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা জুনের জাতীয় রেকর্ড ভেঙেছে। আগামী কয়েক দিনে বলকান, ইতালি ও গ্রিসে তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চল দাবানলে এখনও পুড়ে যাচ্ছে। দাবানলে এ পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রবল বাতাস দাবানলকে আরও ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে।
ফ্রান্স, জার্মানি, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও লুক্সেমবার্গে স্বাভাবিক মৌসুমি গড় তাপমাত্রার থেকে ১২ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি তাপ অনুভূত হবে। ব্রাসেলস, পশ্চিম জার্মানি ও ক্রোয়েশিয়ার কিছু অংশে আজ রেড সতর্কতা জারি রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ ধরনের তাপপ্রবাহগুলো আরও তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।