
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্পেনের শীর্ষস্থানীয় স্টিল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান সিডেনর। মঙ্গলবার (১ জুলাই) স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্প্যানিশ সম্প্রচারমাধ্যম কাদেনা সের জানায়, বাস্ক অঞ্চলের এই প্রতিষ্ঠানটি এখন থেকে ইসরায়েলে আর কোনো পণ্য রপ্তানি করবে না। এর আগে, আইরিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডিচ প্রকাশ করেছিল, ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইএমআই সিস্টেমস-এ ১ হাজার ২০৭ টন স্টিল বার পাঠিয়েছিল সিডেনর।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের মোট বিক্রির মাত্র ০.৫ শতাংশেরও কম, ফলে এই বাণিজ্য বন্ধে আর্থিক ক্ষতি তেমন হবে না। একই সঙ্গে স্পেন সরকারের আহ্বানের সঙ্গেও এই সিদ্ধান্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেখানে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
স্পেনের ভোক্তা বিষয়কমন্ত্রী পাবলো বুস্তিনদুই এক ব্লুস্কাই পোস্টে বলেন, “সিডেনর সামাজিক চাপে সাড়া দিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, স্পেনের ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রধানরা এখনও সরকারের নির্দেশনায় সাড়া দেননি, যেখানে দখল, বর্ণবৈষম্য ও ফিলিস্তিনিদের গণহত্যার সঙ্গে জড়িততা ছিন্ন করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে স্পেন সরকার জানিয়ে আসছে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য স্থগিত করেছে। তবে কিছু পুরনো চুক্তি এখনও বহাল রয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এর পাশাপাশি গত বছর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে স্পেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্থগিত না করার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেস বলেছিলেন, ইসরায়েল এই চুক্তির মানবাধিকার সংক্রান্ত ধারা স্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করেছে।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর বরাতে জানা গেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছে।
স্প্যানিশ সম্প্রচারমাধ্যম কাদেনা সের জানায়, বাস্ক অঞ্চলের এই প্রতিষ্ঠানটি এখন থেকে ইসরায়েলে আর কোনো পণ্য রপ্তানি করবে না। এর আগে, আইরিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ডিচ প্রকাশ করেছিল, ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইএমআই সিস্টেমস-এ ১ হাজার ২০৭ টন স্টিল বার পাঠিয়েছিল সিডেনর।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের মোট বিক্রির মাত্র ০.৫ শতাংশেরও কম, ফলে এই বাণিজ্য বন্ধে আর্থিক ক্ষতি তেমন হবে না। একই সঙ্গে স্পেন সরকারের আহ্বানের সঙ্গেও এই সিদ্ধান্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেখানে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
স্পেনের ভোক্তা বিষয়কমন্ত্রী পাবলো বুস্তিনদুই এক ব্লুস্কাই পোস্টে বলেন, “সিডেনর সামাজিক চাপে সাড়া দিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, স্পেনের ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রধানরা এখনও সরকারের নির্দেশনায় সাড়া দেননি, যেখানে দখল, বর্ণবৈষম্য ও ফিলিস্তিনিদের গণহত্যার সঙ্গে জড়িততা ছিন্ন করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর থেকে স্পেন সরকার জানিয়ে আসছে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য স্থগিত করেছে। তবে কিছু পুরনো চুক্তি এখনও বহাল রয়েছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এর পাশাপাশি গত বছর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে স্পেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্থগিত না করার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেস বলেছিলেন, ইসরায়েল এই চুক্তির মানবাধিকার সংক্রান্ত ধারা স্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করেছে।
আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর বরাতে জানা গেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে রয়েছে।