
জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১ জুলাই) সন্ধ্যায় জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।
সভায় উভয় দল নির্বাচন পদ্ধতি পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) অনুযায়ী করার জন্য সরকারকে চাপ দেয়ার পাশাপাশি নির্বাচনী জোট গঠন ও জাতীয় সংকট মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
সভা শেষে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আশা করা যাচ্ছে উভয় দল জাতীয় সংকট মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করবে। তিনি জানান, ঐকমত্য কমিশনের কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে করার দাবি উভয় দল জানিয়েছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির আরও বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর থাকায় জনগণ নানা সমস্যায় ভোগছে এবং নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার দাবি জানানো হয়েছে। যদি এসব দাবি পূরণ না হয়, তাহলে সব ঐক্যবদ্ধ দল সরকারের ওপর চাপ তৈরি করে দাবি আদায়ে উদ্যোগ নেবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও গণঅধিকার পরিষদ ইসলামী দলসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী অন্য দল নিয়ে নির্বাচনী জোট গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নূরুল হক নূর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ‘জুলাই সনদ’ ও ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, সাবেক এমপি ড. হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের উপস্থিত ছিলেন।
গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি নূরুল হক নূর, মুখপাত্র ফারুক হাসান, এবং উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিলউজ্জামান, আব্দুজ জাহের, হাবিবুর রহমান রিজু ও রবিউল হাসান।
সভায় উভয় দল নির্বাচন পদ্ধতি পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) অনুযায়ী করার জন্য সরকারকে চাপ দেয়ার পাশাপাশি নির্বাচনী জোট গঠন ও জাতীয় সংকট মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
সভা শেষে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আশা করা যাচ্ছে উভয় দল জাতীয় সংকট মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করবে। তিনি জানান, ঐকমত্য কমিশনের কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে করার দাবি উভয় দল জানিয়েছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির আরও বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর থাকায় জনগণ নানা সমস্যায় ভোগছে এবং নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার দাবি জানানো হয়েছে। যদি এসব দাবি পূরণ না হয়, তাহলে সব ঐক্যবদ্ধ দল সরকারের ওপর চাপ তৈরি করে দাবি আদায়ে উদ্যোগ নেবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও গণঅধিকার পরিষদ ইসলামী দলসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী অন্য দল নিয়ে নির্বাচনী জোট গঠনের বিষয়ে একমত হয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নূরুল হক নূর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ‘জুলাই সনদ’ ও ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, সাবেক এমপি ড. হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম ও অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের উপস্থিত ছিলেন।
গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি নূরুল হক নূর, মুখপাত্র ফারুক হাসান, এবং উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিলউজ্জামান, আব্দুজ জাহের, হাবিবুর রহমান রিজু ও রবিউল হাসান।