
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালনায় বিদেশি কোম্পানির যুক্ত হওয়া নিয়ে সব ধরনের বিভ্রান্তি দূর করতে পরিষ্কার বক্তব্য দিয়েছেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। তিনি বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দরের মালিকানা বাংলাদেশের কাছেই থাকবে, কেবল অপারেশন বা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হবে বিদেশি অপারেটরকে।
বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা মালিকানা দিচ্ছি না, এটা পরিষ্কার করে বলা প্রয়োজন। নিরাপত্তার দিকটি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যাকেই দায়িত্ব দেই না কেন, মালিকানা আমাদের কাছেই থাকবে।”
তিনি জানান, ডিপিওয়ার্ল্ড (দুবাইপোর্ট ওয়ার্ল্ড)–এর মতো বিশ্বমানের অপারেটর আসলে চট্টগ্রাম বন্দরে আধুনিক বড় জাহাজ আসবে, নতুন রুট চালু হবে, ফলে দক্ষতা বাড়বে ও কন্টেইনার খরচ কমবে।
চেয়ারম্যান বলেন, “এখন আমরা প্রতিদিন ৩ থেকে ৫ হাজার কন্টেইনার হ্যান্ডেল করি। ডিপিওয়ার্ল্ড দায়িত্ব নিলে সেটি ৬ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কার্যক্ষমতা বাড়বে।”
তিনি জানান, আগামী ছয় মাস নৌবাহিনী (নেভি) বন্দর পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে। এর পরের ধাপে সরকার ও ডিপিওয়ার্ল্ডের মধ্যে জি-টু-জি (G2G) চুক্তির আওতায় আলোচনা চলবে এবং নেগোসিয়েশনের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে।
বন্দরের আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে উল্লেখ করে চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা সাইনিং মানি হিসেবে ৫০০ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা পেতে পারি। যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে আমাদের কনটেইনার পরিবহন ব্যয় এই উপমহাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ডিপিওয়ার্ল্ড এলে সেটি ওয়ান-থার্ডে নামিয়ে আনতে পারব।”
সার্বিকভাবে, মালিকানা বাংলাদেশ সরকারের অধীনে রেখে বিদেশি পরিচালনার মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ও আয় বাড়ানোর পরিকল্পনাই সামনে রেখেছে সরকার, এমনটাই স্পষ্ট করলেন বন্দর চেয়ারম্যান।
বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা মালিকানা দিচ্ছি না, এটা পরিষ্কার করে বলা প্রয়োজন। নিরাপত্তার দিকটি আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যাকেই দায়িত্ব দেই না কেন, মালিকানা আমাদের কাছেই থাকবে।”
তিনি জানান, ডিপিওয়ার্ল্ড (দুবাইপোর্ট ওয়ার্ল্ড)–এর মতো বিশ্বমানের অপারেটর আসলে চট্টগ্রাম বন্দরে আধুনিক বড় জাহাজ আসবে, নতুন রুট চালু হবে, ফলে দক্ষতা বাড়বে ও কন্টেইনার খরচ কমবে।
চেয়ারম্যান বলেন, “এখন আমরা প্রতিদিন ৩ থেকে ৫ হাজার কন্টেইনার হ্যান্ডেল করি। ডিপিওয়ার্ল্ড দায়িত্ব নিলে সেটি ৬ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ কার্যক্ষমতা বাড়বে।”
তিনি জানান, আগামী ছয় মাস নৌবাহিনী (নেভি) বন্দর পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে। এর পরের ধাপে সরকার ও ডিপিওয়ার্ল্ডের মধ্যে জি-টু-জি (G2G) চুক্তির আওতায় আলোচনা চলবে এবং নেগোসিয়েশনের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হবে।
বন্দরের আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে উল্লেখ করে চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা সাইনিং মানি হিসেবে ৫০০ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা পেতে পারি। যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক হবে।”
তিনি আরও বলেন, “বর্তমানে আমাদের কনটেইনার পরিবহন ব্যয় এই উপমহাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ডিপিওয়ার্ল্ড এলে সেটি ওয়ান-থার্ডে নামিয়ে আনতে পারব।”
সার্বিকভাবে, মালিকানা বাংলাদেশ সরকারের অধীনে রেখে বিদেশি পরিচালনার মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ও আয় বাড়ানোর পরিকল্পনাই সামনে রেখেছে সরকার, এমনটাই স্পষ্ট করলেন বন্দর চেয়ারম্যান।