
ওপার বাংলার বিনোদন দুনিয়ায় বিচ্ছেদের খবর নতুন নয়, তবে একই দিনে দুই জনপ্রিয় অভিনেত্রীর সংসার ভাঙার খবর যেন নতুন করে নাড়া দিয়েছে ভক্তদের হৃদয়কে। সুস্মিতা রায় ও দীপ্সিতা মিত্র—দুজনেরই সম্পর্কে ছেদ ঘটেছে, আর সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে চলছে তা নিয়ে তীব্র আলোচনা, নানা মতামত ও আবেগঘন প্রতিক্রিয়া।
সকালে প্রথমে আসে সুস্মিতা রায় ও তার স্বামী সব্যসাচীর বিচ্ছেদের খবর। অভিনেত্রীর জন্মদিনে সব্যসাচী একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, “এটাই শেষ জন্মদিনের শুভেচ্ছা, কারণ আমরা আলাদা হচ্ছি।” সেই পোস্ট শেয়ার করেন সুস্মিতাও। লিখেছেন, “এই সময়টায় যারা পাশে থাকবেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।” উল্লেখ্য, তারা একবার আলাদা হলেও পরে আবার একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে এবার তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, এই সম্পর্কের সত্যিই ইতি টানছেন।
অন্যদিকে, অভিনেত্রী দীপ্সিতা মিত্র ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানান, অভিনেতা কৌশিক চক্রবর্তীর সঙ্গে তার বৈবাহিক সম্পর্ক শেষ। ‘আলো ছায়া’ ধারাবাহিকে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়েই প্রেম, আর ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিয়ে। তিন বছরের মাথায় সেই সম্পর্ক ভেঙে গেল। তবে বিচ্ছেদের পেছনের কারণ কেউই প্রকাশ করেননি। দুজনেই বলেছেন, “এটি আমাদের যৌথ সিদ্ধান্ত।”
ভক্তরা এমন খবরে হতাশ। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন, “ভাঙা ফ্রেমটাকে কি আর একবার জোড়া লাগানো যায় না?”
তবে এই সম্পর্কগুলো পুনর্মিলনের কোনো সম্ভাবনা এখনই দেখা যাচ্ছে না।
নিশ্চিতভাবেই এ দিনটি টলিপাড়ার জন্য চুপচাপ একটি মনখারাপের দিন হয়ে থাকল।
সকালে প্রথমে আসে সুস্মিতা রায় ও তার স্বামী সব্যসাচীর বিচ্ছেদের খবর। অভিনেত্রীর জন্মদিনে সব্যসাচী একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, “এটাই শেষ জন্মদিনের শুভেচ্ছা, কারণ আমরা আলাদা হচ্ছি।” সেই পোস্ট শেয়ার করেন সুস্মিতাও। লিখেছেন, “এই সময়টায় যারা পাশে থাকবেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।” উল্লেখ্য, তারা একবার আলাদা হলেও পরে আবার একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে এবার তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, এই সম্পর্কের সত্যিই ইতি টানছেন।
অন্যদিকে, অভিনেত্রী দীপ্সিতা মিত্র ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানান, অভিনেতা কৌশিক চক্রবর্তীর সঙ্গে তার বৈবাহিক সম্পর্ক শেষ। ‘আলো ছায়া’ ধারাবাহিকে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়েই প্রেম, আর ২০২২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিয়ে। তিন বছরের মাথায় সেই সম্পর্ক ভেঙে গেল। তবে বিচ্ছেদের পেছনের কারণ কেউই প্রকাশ করেননি। দুজনেই বলেছেন, “এটি আমাদের যৌথ সিদ্ধান্ত।”
ভক্তরা এমন খবরে হতাশ। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন, “ভাঙা ফ্রেমটাকে কি আর একবার জোড়া লাগানো যায় না?”
তবে এই সম্পর্কগুলো পুনর্মিলনের কোনো সম্ভাবনা এখনই দেখা যাচ্ছে না।
নিশ্চিতভাবেই এ দিনটি টলিপাড়ার জন্য চুপচাপ একটি মনখারাপের দিন হয়ে থাকল।