
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি এবং মেহর নিউজ এজেন্সি সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত সপ্তাহেই ইরানি পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়, যাতে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান। এর ফলে আইএইএর সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত রাখা বাধ্যতামূলক হবে সরকারের জন্য।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন ইরান ও জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইএইএ-র মধ্যে নজরদারি ও স্বচ্ছতা নিয়ে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে।
সম্প্রতি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক সংঘাত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
এই প্রেক্ষাপটেই আইএইএর সঙ্গে সকল সহযোগিতা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় ইরান, যা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি এবং মেহর নিউজ এজেন্সি সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।
আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত সপ্তাহেই ইরানি পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়, যাতে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান। এর ফলে আইএইএর সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত রাখা বাধ্যতামূলক হবে সরকারের জন্য।
এই সিদ্ধান্ত এসেছে এমন এক সময়ে, যখন ইরান ও জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থা আইএইএ-র মধ্যে নজরদারি ও স্বচ্ছতা নিয়ে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে।
সম্প্রতি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক সংঘাত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
- ১৩ জুন: ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়।
- এরপর শুরু হয় ১২ দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘাত।
- ইরান পাল্টা জবাবে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়।
- যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনায় বোমা হামলা করে।
- অবশেষে ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সংঘাত যুদ্ধবিরতিতে গড়ায়।
এই প্রেক্ষাপটেই আইএইএর সঙ্গে সকল সহযোগিতা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় ইরান, যা আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে।