
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া শীর্ষ বৈঠকে অংশ নিতে আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে পৌঁছেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বহনকারী এয়ার ফোর্স ওয়ান আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে অবতরণ করেছে।দুই বিমান থেকে নেমে করমর্দন করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও পুতিন। দুই নেতা নিজেদের বিমান থেকে লাল গালিচা বিছানো পথ ধরে হেঁটে এসে মাঝপথে মিলিত হন। এর পর তারা হাসিমুখে একে অপরের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন। পরে তারা ছবি তোলেন। খবর রয়টার্সের।যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন সহযোগী—পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, হোয়াইট হাউসের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং সিআইএ পরিচালক জন র্যাটক্লিফ তাদের সঙ্গে রয়েছেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের আগে বড় বিক্ষোভ দেখা দিয়েছে আলাস্কায়। বৈঠকস্থল অ্যাঙ্কোরেজের রাস্তায় ট্রাম্পবিরোধী স্লোগান দিয়েছে বাসিন্দারা। যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত প্রেসিডেন্ট পুতিনকে আমন্ত্রণের জন্য ট্রাম্পের সমালোচনা করছেন তারা। এছাড়াও ইউক্রেন ইস্যুতে ভলোদিমির জেলেনস্কিকে শান্তি আলোচনায় না রাখায়ও নিন্দা জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। সেসময় শহরের রাস্তায় প্ল্যাকার্ড, ইউক্রেনের পতাকা হাতে স্লোগান দিতে দেখা যায় তাদের। দ্যা ট্যালিগ্রাফ। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া প্রবীণ টমাস জানিগলো বলেছেন, ‘আমাদের মিত্রদের সমর্থন করা গুরুত্বপূর্ণ। সভ্য দেশগুলোর সামরিক আগ্রাসনকে পুরস্কৃত করা উচিত নয়। ইউক্রেনের নীল এবং হলুদ রঙের টি-শার্ট এবং জ্যাকেট পরা ৭৫ বছর বয়সি পাম বারবেউ বলেছেন, যেকোনো শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করা ‘গুরুত্বপূর্ণ’।
তিনি বলেন, ‘বিষয়টি ইউক্রেনকে নিয়ে, এটি আমাদের দেশ নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও নয়। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির শুরু থেকেই এখানে থাকা উচিত।’আন্দোলনকারী ৬৭ বছর বয়সি ম্যারিলেন ল্যাম্বার্ট বলেছেন- ইউক্রেনের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শন করা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘একজন যুদ্ধাপরাধীকে ইউক্রেনের কী হবে তা নির্ধারণ করতে দেওয়া ভয়াবহ। পুতিন যদি ইউক্রেনে শান্তি চান তবে তাকে কেবল আক্রমণ বন্ধ করতে হবে। কিন্তু তিনি তা পারবেন না। তিনি শুধু ট্রাম্পকে খুশি করতে পারেন। আমি শান্তির জন্য প্রার্থনা করি কিন্তু আমি মনে করি না যে এই দুজন মধ্যস্থতাকারী হবেন।’
মি. লুশচিক, যিনি ছয় বছর বয়সে ইউক্রেন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হয়েছিলেন, তিনি বলেন, ‘আমি সবচেয়ে ভালো পরিস্থিতি এটাই আশা করতে পারি তা হলো এক ধরনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি দেওয়া। এটি শান্তির দিকে সত্যিই একটি ভালো পদক্ষেপ হবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের আগে বড় বিক্ষোভ দেখা দিয়েছে আলাস্কায়। বৈঠকস্থল অ্যাঙ্কোরেজের রাস্তায় ট্রাম্পবিরোধী স্লোগান দিয়েছে বাসিন্দারা। যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত প্রেসিডেন্ট পুতিনকে আমন্ত্রণের জন্য ট্রাম্পের সমালোচনা করছেন তারা। এছাড়াও ইউক্রেন ইস্যুতে ভলোদিমির জেলেনস্কিকে শান্তি আলোচনায় না রাখায়ও নিন্দা জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। সেসময় শহরের রাস্তায় প্ল্যাকার্ড, ইউক্রেনের পতাকা হাতে স্লোগান দিতে দেখা যায় তাদের। দ্যা ট্যালিগ্রাফ। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া প্রবীণ টমাস জানিগলো বলেছেন, ‘আমাদের মিত্রদের সমর্থন করা গুরুত্বপূর্ণ। সভ্য দেশগুলোর সামরিক আগ্রাসনকে পুরস্কৃত করা উচিত নয়। ইউক্রেনের নীল এবং হলুদ রঙের টি-শার্ট এবং জ্যাকেট পরা ৭৫ বছর বয়সি পাম বারবেউ বলেছেন, যেকোনো শান্তি আলোচনায় ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করা ‘গুরুত্বপূর্ণ’।
তিনি বলেন, ‘বিষয়টি ইউক্রেনকে নিয়ে, এটি আমাদের দেশ নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরও নয়। প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির শুরু থেকেই এখানে থাকা উচিত।’আন্দোলনকারী ৬৭ বছর বয়সি ম্যারিলেন ল্যাম্বার্ট বলেছেন- ইউক্রেনের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শন করা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘একজন যুদ্ধাপরাধীকে ইউক্রেনের কী হবে তা নির্ধারণ করতে দেওয়া ভয়াবহ। পুতিন যদি ইউক্রেনে শান্তি চান তবে তাকে কেবল আক্রমণ বন্ধ করতে হবে। কিন্তু তিনি তা পারবেন না। তিনি শুধু ট্রাম্পকে খুশি করতে পারেন। আমি শান্তির জন্য প্রার্থনা করি কিন্তু আমি মনে করি না যে এই দুজন মধ্যস্থতাকারী হবেন।’
মি. লুশচিক, যিনি ছয় বছর বয়সে ইউক্রেন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হয়েছিলেন, তিনি বলেন, ‘আমি সবচেয়ে ভালো পরিস্থিতি এটাই আশা করতে পারি তা হলো এক ধরনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি দেওয়া। এটি শান্তির দিকে সত্যিই একটি ভালো পদক্ষেপ হবে।