
জাপানের পুলিশ ৭৫ বছর বয়সী এক নারী কেইকো মোরিকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী তার মেয়ের মৃতদেহ প্রায় দুই দশক ধরে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে আসছিলেন। এ কথা স্বীকারও করেছেন মোরি।
স্থানীয় পুলিশের একজন মুখপাত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার টোকিওর উত্তর-পূর্বে ইবারাকি প্রিফেকচারের কেইকো মোরির বাড়িতে তদন্তকারীরা একটি ডিপ ফ্রিজে এক প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছেন।
মোরি বলেন, ‘এই লাশ তার মেয়ে মাকিকোর।’পুলিশের ওই মুখপাত্র আরো জানিয়েছেন, মাকিকোর জন্ম ১৯৭৫ সালে এবং বেঁচে থাকলে তার বয়স ৪৯ বা ৫০ বছর হবে। তিনি আরো বলেন, ‘মৃতদেহে পচন শুরু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নির্ধারণের জন্য ময়নাতদন্ত করা হবে।
মঙ্গলবার মোরি এক আত্মীয়কে নিয়ে পুলিশের কাছে আসেন এবং বলেন, মেয়ের মৃতদেহটি ফ্রিজে রেখেছেন। তদন্তকারীরা তখন মোরির সঙ্গে তার বাড়িতে যান। তারা টি-শার্ট এবং অন্তর্বাস পরা অবস্থায় মৃতদেহটি ফ্রিজারের ভিতরে হাঁটু গেড়ে বসে থাকতে দেখেন। এরপর মৃতদেহ ফেলে রাখার সন্দেহে মোরিকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওই মুখপাত্র জানান।
মুখপাত্রের মতে, মোরি তদন্তকারীদের বলেছিলেন মৃতদেহ থেকে গন্ধ ঘর ভরে যাচ্ছে। তাই তিনি ফ্রিজ কিনে মেয়ের মৃতদেহ ভেতরে রেখেছিলেন।
মোরির বেশ কয়েকজন সন্তান আছে। তবে পুলিশ সন্তানের সংখ্যা কতজন বা তারা তদন্তকারীদের মাকিকো সম্পর্কে কী বলেছে, তা প্রকাশ করেনি। ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই মাসের শুরুতে তার স্বামীর মৃত্যু হয়।
এরপর থেকে তিনি একাই বসবাস করছিলেন।
সূত্র : এএফপি
স্থানীয় পুলিশের একজন মুখপাত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার টোকিওর উত্তর-পূর্বে ইবারাকি প্রিফেকচারের কেইকো মোরির বাড়িতে তদন্তকারীরা একটি ডিপ ফ্রিজে এক প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছেন।
মোরি বলেন, ‘এই লাশ তার মেয়ে মাকিকোর।’পুলিশের ওই মুখপাত্র আরো জানিয়েছেন, মাকিকোর জন্ম ১৯৭৫ সালে এবং বেঁচে থাকলে তার বয়স ৪৯ বা ৫০ বছর হবে। তিনি আরো বলেন, ‘মৃতদেহে পচন শুরু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নির্ধারণের জন্য ময়নাতদন্ত করা হবে।
মঙ্গলবার মোরি এক আত্মীয়কে নিয়ে পুলিশের কাছে আসেন এবং বলেন, মেয়ের মৃতদেহটি ফ্রিজে রেখেছেন। তদন্তকারীরা তখন মোরির সঙ্গে তার বাড়িতে যান। তারা টি-শার্ট এবং অন্তর্বাস পরা অবস্থায় মৃতদেহটি ফ্রিজারের ভিতরে হাঁটু গেড়ে বসে থাকতে দেখেন। এরপর মৃতদেহ ফেলে রাখার সন্দেহে মোরিকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওই মুখপাত্র জানান।
মুখপাত্রের মতে, মোরি তদন্তকারীদের বলেছিলেন মৃতদেহ থেকে গন্ধ ঘর ভরে যাচ্ছে। তাই তিনি ফ্রিজ কিনে মেয়ের মৃতদেহ ভেতরে রেখেছিলেন।
মোরির বেশ কয়েকজন সন্তান আছে। তবে পুলিশ সন্তানের সংখ্যা কতজন বা তারা তদন্তকারীদের মাকিকো সম্পর্কে কী বলেছে, তা প্রকাশ করেনি। ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই মাসের শুরুতে তার স্বামীর মৃত্যু হয়।
এরপর থেকে তিনি একাই বসবাস করছিলেন।
সূত্র : এএফপি