
সকালে আমরা যা খাই বা পান করি তা আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। বিটরুটের জুস এমন একটি পানীয় যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। এই জুস পুষ্টি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যা শক্তির মাত্রা বাড়ায়, সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করে এবং এমনকী দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। খালি পেটে বিটরুটের জুস পান করা বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে, এতে পুষ্টির সর্বোত্তম শোষণ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে প্রতিদিন বিটরুটের জুস খেলে শরীরে কী ঘটে-
১. রক্তচাপ কমায়
খালি পেটে বিটরুটের জুস পান করলে নাইট্রেট রক্তনালীতে দ্রুত শোষিত হয়। বিটরুটের রস নাইট্রেট দিয়ে ভরপুর, যা রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে, রক্ত প্রবাহ উন্নত করে। জার্নাল অফ হিউম্যান হাইপারটেনশন-এ প্রকাশিত এক গবেষণা অনুসারে, নিয়মিত বিটরুটের জুস পান করলে তা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তচাপ কমাতে কাজ করে।
২. হজমশক্তি উন্নত করে
খালি পেটে বিটরুটের জুস হজম স্বাস্থ্যের জন্য অতিরিক্ত উপকারিতা দেয়। এর কার্যকারিতার রহস্য কী? এর রসে থাকা ফাইবার উপাদান অন্ত্রের গতিবিধিকে উদ্দীপিত করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং নিয়মিত মলত্যাগে সাহায্য করে। সকালে এটি পান করলে তা পাচনতন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে পুষ্টির শোষণ এবং হজমশক্তি উন্নত হয়।
৩. শক্তি বৃদ্ধি করে
সকালে বিটরুটের জুস পান করে প্রাকৃতিক শক্তি বৃদ্ধি দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন! বিটরুটের রসে থাকা নাইট্রেট পেশীতে রক্ত প্রবাহ এবং অক্সিজেন সরবরাহ উন্নত করে আশ্চর্যজনকভাবে কাজ করে, যার অর্থ আরও স্ট্যামিনা এবং কম ক্লান্তি। আপনি জিমে যান বা আপনার দৈনন্দিন কাজ করুন না কেন, বিটরুটের জুস আপনাকে সহজেই শক্তি অর্জনে সহায়তা করবে।
৪. ডিটক্সিফিকেশন
খালি পেটে বিটরুটের জুস পান করলে শরীরের প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারে ভরপুর বিটরুটের রস বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। বিটরুটের জুস আপনার সকালের রুটিনের অংশ করে নিন। এতে আপনি শরীরকে সতেজ করে তুলতে পারবেন।
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ বিটরুটের জুস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং অসুস্থতা থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অত্যাবশ্যক। তাই নিয়মিত খালি পেটে এর জুস খাওয়ার অভ্যাস করুন।
১. রক্তচাপ কমায়
খালি পেটে বিটরুটের জুস পান করলে নাইট্রেট রক্তনালীতে দ্রুত শোষিত হয়। বিটরুটের রস নাইট্রেট দিয়ে ভরপুর, যা রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে, রক্ত প্রবাহ উন্নত করে। জার্নাল অফ হিউম্যান হাইপারটেনশন-এ প্রকাশিত এক গবেষণা অনুসারে, নিয়মিত বিটরুটের জুস পান করলে তা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তচাপ কমাতে কাজ করে।
২. হজমশক্তি উন্নত করে
খালি পেটে বিটরুটের জুস হজম স্বাস্থ্যের জন্য অতিরিক্ত উপকারিতা দেয়। এর কার্যকারিতার রহস্য কী? এর রসে থাকা ফাইবার উপাদান অন্ত্রের গতিবিধিকে উদ্দীপিত করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং নিয়মিত মলত্যাগে সাহায্য করে। সকালে এটি পান করলে তা পাচনতন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে পুষ্টির শোষণ এবং হজমশক্তি উন্নত হয়।
৩. শক্তি বৃদ্ধি করে
সকালে বিটরুটের জুস পান করে প্রাকৃতিক শক্তি বৃদ্ধি দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন! বিটরুটের রসে থাকা নাইট্রেট পেশীতে রক্ত প্রবাহ এবং অক্সিজেন সরবরাহ উন্নত করে আশ্চর্যজনকভাবে কাজ করে, যার অর্থ আরও স্ট্যামিনা এবং কম ক্লান্তি। আপনি জিমে যান বা আপনার দৈনন্দিন কাজ করুন না কেন, বিটরুটের জুস আপনাকে সহজেই শক্তি অর্জনে সহায়তা করবে।
৪. ডিটক্সিফিকেশন
খালি পেটে বিটরুটের জুস পান করলে শরীরের প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারে ভরপুর বিটরুটের রস বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে। বিটরুটের জুস আপনার সকালের রুটিনের অংশ করে নিন। এতে আপনি শরীরকে সতেজ করে তুলতে পারবেন।
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ বিটরুটের জুস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং অসুস্থতা থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি শ্বেত রক্তকণিকার উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অত্যাবশ্যক। তাই নিয়মিত খালি পেটে এর জুস খাওয়ার অভ্যাস করুন।