
ফরিদপুরের সালথায় নাদেরা আক্তার (২৩) নামে এক নারীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে রাজু মাতুব্বর নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এর আগে গতকাল শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের বিভাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজু ওই গ্রামের বাসিন্দা জয়নাল মাতুব্বরের ছেলে। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর নাদেরা আক্তারকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন রাজু মাতুব্বর। রাজু চুরি, ছিনতাই ও মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি একনাগাড়ে এলাকায় বেশিদিন থাকতেন না। নাদেরাকে আনার পর থেকে তার ওপর নির্যাতন করতেন রাজু। শনিবার বিকেলে আবারও নাদেরাকে মারধর করেন। পরে তিনি নাদেরাকে স্থানীয় বিভাগদী বাজারে এক গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। চিকিৎসক দেখানোর পর আবার নাদেরাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এরপর শনিবার রাতের কোনো এক সময় নাদেরাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যান রাজু।
রাজুর ঘরের মধ্যে নাদেরার মরদেহ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ রোববার সকালে মরদেহ উদ্ধার করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। পরে নাদেরার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, রাজু মাতুব্বর ১৪/১৫ দিন আগে মেয়েটিকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে এনে রাখে। শনিবার রাতে নাদেরাকে মেরে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক রাজুকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নাদেরা আক্তারের বাবার বাড়ির ঠিকানা পাওয়া যায়নি। শনাক্ত করার জন্য সিআইডি ও পিবিআইকে অবগত করা হয়েছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এর আগে গতকাল শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের বিভাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজু ওই গ্রামের বাসিন্দা জয়নাল মাতুব্বরের ছেলে। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর নাদেরা আক্তারকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন রাজু মাতুব্বর। রাজু চুরি, ছিনতাই ও মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি একনাগাড়ে এলাকায় বেশিদিন থাকতেন না। নাদেরাকে আনার পর থেকে তার ওপর নির্যাতন করতেন রাজু। শনিবার বিকেলে আবারও নাদেরাকে মারধর করেন। পরে তিনি নাদেরাকে স্থানীয় বিভাগদী বাজারে এক গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। চিকিৎসক দেখানোর পর আবার নাদেরাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। এরপর শনিবার রাতের কোনো এক সময় নাদেরাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যান রাজু।
রাজুর ঘরের মধ্যে নাদেরার মরদেহ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ রোববার সকালে মরদেহ উদ্ধার করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। পরে নাদেরার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, রাজু মাতুব্বর ১৪/১৫ দিন আগে মেয়েটিকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে এনে রাখে। শনিবার রাতে নাদেরাকে মেরে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক রাজুকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নাদেরা আক্তারের বাবার বাড়ির ঠিকানা পাওয়া যায়নি। শনাক্ত করার জন্য সিআইডি ও পিবিআইকে অবগত করা হয়েছে।