
গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ ও সব জিম্মিকে মুক্ত করার লক্ষ্যে ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর মধ্যে রয়েছে গাজার শাসনব্যবস্থা গঠনের মতো বিষয়ও, যার নেতৃত্বে থাকবেন তিনি নিজেই। এ বিষয়টি পর্যালোচনা করছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মেহেরের খবরে বলা হয়, বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, হামাসের আলোচকরা মধ্যস্থতাকারীদের বলেছেন, তারা সরল বিশ্বাসে পরিকল্পনাটি অধ্যয়ন করবেন এবং একটি আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবেন।তবে হামাস বিষয়টি পর্যালোচনা করলেও ফিলিস্তিন ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) এটিকে “সম্পূর্ণ আমেরিকান-ইসরায়েলি চুক্তি ছাড়া আর কিছুই নয়” বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।পিআইজে মহাসচিব জিয়াদ আল-নাখালাহ এই উদ্যোগকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আমেরিকান-ইসরায়েলি চুক্তি। এটি ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন অব্যাহত রাখার একটি রেসিপি।’
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালো ৮ আরব ও মুসলিম প্রধান দেশ. তিনি শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রস্তাবটি একের পর এক যুদ্ধের মাধ্যমে দখলদারিত্ব অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে নতুন বাস্তবতা চাপিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা। ইসলামিক জিহাদ নেতা সতর্ক করে বলেন, ‘তথাকথিত চুক্তিটি পুরো অঞ্চলে আগুন জ্বালানোর এবং আরও সংঘাতের ইন্ধন জোগানোর জন্য সৃষ্টি।’
রয়টার্স আরও জানায়, যুদ্ধ শেষ করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা সম্পর্কে হামাসকে অবহিত করেছে মিশর এবং কাতার। এর আগে, হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প এবং এটিকে “আরব ও ইসলামিক নেতাদের” সমর্থিত একটি কাঠামো হিসেবেও বর্ণনা করেছেন।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে হামাস অবশেষে প্রস্তাবটি মেনে নেবে। দোহা হামাসকে রাজি করানোর দায়িত্ব নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
সূত্র: মেহের
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মেহেরের খবরে বলা হয়, বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, হামাসের আলোচকরা মধ্যস্থতাকারীদের বলেছেন, তারা সরল বিশ্বাসে পরিকল্পনাটি অধ্যয়ন করবেন এবং একটি আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবেন।তবে হামাস বিষয়টি পর্যালোচনা করলেও ফিলিস্তিন ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) এটিকে “সম্পূর্ণ আমেরিকান-ইসরায়েলি চুক্তি ছাড়া আর কিছুই নয়” বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।পিআইজে মহাসচিব জিয়াদ আল-নাখালাহ এই উদ্যোগকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ আমেরিকান-ইসরায়েলি চুক্তি। এটি ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন অব্যাহত রাখার একটি রেসিপি।’
আরও পড়ুন: ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালো ৮ আরব ও মুসলিম প্রধান দেশ. তিনি শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রস্তাবটি একের পর এক যুদ্ধের মাধ্যমে দখলদারিত্ব অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে নতুন বাস্তবতা চাপিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা। ইসলামিক জিহাদ নেতা সতর্ক করে বলেন, ‘তথাকথিত চুক্তিটি পুরো অঞ্চলে আগুন জ্বালানোর এবং আরও সংঘাতের ইন্ধন জোগানোর জন্য সৃষ্টি।’
রয়টার্স আরও জানায়, যুদ্ধ শেষ করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা সম্পর্কে হামাসকে অবহিত করেছে মিশর এবং কাতার। এর আগে, হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প এবং এটিকে “আরব ও ইসলামিক নেতাদের” সমর্থিত একটি কাঠামো হিসেবেও বর্ণনা করেছেন।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে হামাস অবশেষে প্রস্তাবটি মেনে নেবে। দোহা হামাসকে রাজি করানোর দায়িত্ব নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
সূত্র: মেহের