
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বের একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে ৫০০ বিলিয়ন (অর্ধ-ট্রিলিয়ন) মার্কিন ডলারের বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। ফোর্বস ম্যাগাজিনের রিয়েল-টাইম বিলিয়নিয়ার্স ট্র্যাকার অনুসারে, বুধবার (২ অক্টোবর) তার সম্পদ ৫০০.১ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত পৌঁছে যায়, যদিও পরে তা কমে দাঁড়ায় প্রায় ৪৯৯.১ বিলিয়নে।
ইলন মাস্কের এই বিপুল সম্পদের পেছনে রয়েছে তার বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানির দ্রুত শেয়ারমূল্য বৃদ্ধি। টেসলা, স্পেসএক্স এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক প্রতিষ্ঠান xAI—এই তিন কোম্পানির শেয়ারের দাম সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। শুধু চলতি বছরেই টেসলার শেয়ারের দাম বেড়েছে ২০ শতাংশের বেশি। বুধবার নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে টেসলার শেয়ার আগের দিনের তুলনায় ৩.৩ শতাংশ বেশি দামে লেনদেন শেষ করে।
বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী এখন ওরাকলের সিইও ল্যারি এলিসন, যার মোট সম্পদ প্রায় ৩৫০.৭ বিলিয়ন ডলার। এক সময় ওরাকলের শেয়ারমূল্যের দ্রুত বৃদ্ধির কারণে এলিসন মাস্ককে সাময়িকভাবে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। তবে আবারও শীর্ষে ফিরেছেন মাস্ক। তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, যার সম্পদ ২৪৫.৮ বিলিয়ন ডলার।
সম্প্রতি মাস্ক নিজেই টেসলার প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার কিনেছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এটি কোম্পানির প্রতি তার ব্যক্তিগত আস্থা এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ওপর আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন। রাজনৈতিক বিতর্ক থেকে দূরে সরে তিনি এখন আবার তার কোম্পানিগুলোর উন্নয়নে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে।
ইলন মাস্ক তার পড়াশোনা শুরু করেন পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, এবং পরে কিছুদিন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করলেও উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সেটি ছেড়ে দেন। ১৯৯৯ সালে তার প্রথম সফটওয়্যার কোম্পানি কমপ্যাকের কাছে বিক্রি হয় ৩০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যে। এর পর তিনি পেপ্যালের সঙ্গে যুক্ত হন।
২০০২ সালে মাস্ক প্রতিষ্ঠা করেন স্পেসএক্স, আর ২০০৪ সালে টেসলায় চেয়ারম্যান হিসেবে যুক্ত হন। এরপর থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন প্রযুক্তি ও মহাকাশ শিল্পে এক বিপ্লবী নেতা।
ইলন মাস্কের এই বিপুল সম্পদের পেছনে রয়েছে তার বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানির দ্রুত শেয়ারমূল্য বৃদ্ধি। টেসলা, স্পেসএক্স এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক প্রতিষ্ঠান xAI—এই তিন কোম্পানির শেয়ারের দাম সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। শুধু চলতি বছরেই টেসলার শেয়ারের দাম বেড়েছে ২০ শতাংশের বেশি। বুধবার নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে টেসলার শেয়ার আগের দিনের তুলনায় ৩.৩ শতাংশ বেশি দামে লেনদেন শেষ করে।
বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী এখন ওরাকলের সিইও ল্যারি এলিসন, যার মোট সম্পদ প্রায় ৩৫০.৭ বিলিয়ন ডলার। এক সময় ওরাকলের শেয়ারমূল্যের দ্রুত বৃদ্ধির কারণে এলিসন মাস্ককে সাময়িকভাবে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। তবে আবারও শীর্ষে ফিরেছেন মাস্ক। তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, যার সম্পদ ২৪৫.৮ বিলিয়ন ডলার।
সম্প্রতি মাস্ক নিজেই টেসলার প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার কিনেছেন। বিশ্লেষকদের মতে, এটি কোম্পানির প্রতি তার ব্যক্তিগত আস্থা এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার ওপর আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন। রাজনৈতিক বিতর্ক থেকে দূরে সরে তিনি এখন আবার তার কোম্পানিগুলোর উন্নয়নে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে।
ইলন মাস্ক তার পড়াশোনা শুরু করেন পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, এবং পরে কিছুদিন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করলেও উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সেটি ছেড়ে দেন। ১৯৯৯ সালে তার প্রথম সফটওয়্যার কোম্পানি কমপ্যাকের কাছে বিক্রি হয় ৩০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যে। এর পর তিনি পেপ্যালের সঙ্গে যুক্ত হন।
২০০২ সালে মাস্ক প্রতিষ্ঠা করেন স্পেসএক্স, আর ২০০৪ সালে টেসলায় চেয়ারম্যান হিসেবে যুক্ত হন। এরপর থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন প্রযুক্তি ও মহাকাশ শিল্পে এক বিপ্লবী নেতা।