প্রেমের টানে ‘সংসার ছেড়ে’ ভারত থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এসেছেন শাবনুর (১৭) নামে এক কিশোরী। তিনি প্রায় ৪০ দিন আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এলেও বিষয়টি প্রকাশ পায় রবিবার (১০ নভেম্বর)।শাবনুর ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার মান্দাপাড়া এলাকার ইসমাইল হকের স্ত্রী।। প্রেমিক মাসুদের চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের গোঠাপাড়া এলাকার আনারুল ইসলামের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরে ওই কিশোরীর শ্বশুরবাড়িতেই ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন মাসুদ। এতে দুজনের কথাবার্তা হতো। সেই সূত্রে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গৃহবধূর স্বামী বিষয়টি জানতে পেরে বাড়ি থেকে বের করে দেন মাসুদকে। এরপর শাবনুরকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং বিয়ে করেন।
এদিকে স্ত্রীকে ফিরে পেতে ১৪ অক্টোবর ভারতের সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করেন ইসমাইল হক। জিডির তথ্যমতে তার অভিযোগ, প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁদে ফেলে তার স্ত্রীকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছেন মাসুদ। আটকে রেখে নির্যাতন করেছেন তার স্ত্রীকে। এমনকি ভারতে যেতে চাইলেও কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না। এ অবস্থায় স্ত্রীকে ফিরে পেতে আবেদন জানান ইসমাইল।তবে শাবনুর বলেন, আমার আগে স্বামী ছিল। তিনি আমাকে অনেক নির্যাতন করতেন। এ ছাড়া তার মা-বাবা ও বোন মিলে আমার ওপর নির্যাতন করত। তারপর ভারতে মাসুদের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। এরপর থেকে আমরা রিলেশন করছিলাম। তাকে ভালো লাগার কারণে আমি বাংলাদেশে চলে এসেছি। এখানে এসে আমরা বিয়ে করেছি। আমার বর্তমান শ্বশুর-শাশুড়ি আমাকে অনেক ভালোবাসেন। কোনো ধরনের নির্যাতন করেন না। আমি আগের থেকে ভালো আছি।
প্রেমিক মাসুদ বলেন, আমি ভারতে গিয়ে তার গ্রামে রাজমিস্ত্রির কাজ করতাম। তিন বছর ধরে তার সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক। সে বলল আমাকে নিয়ে যাও, তারপর তাকে নিয়ে আসি এবং কাজির মাধ্যমে আমরা বিয়ে করেছি। আমরা ভালো আছি, আমাদের জন্য দোয়া করবেন।এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৫৩ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মনির-উজ-জামান বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধভাবে নাগরিকের থাকার সুযোগ নেই। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি এবং তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: দেশ রুপান্তর।
এদিকে স্ত্রীকে ফিরে পেতে ১৪ অক্টোবর ভারতের সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করেন ইসমাইল হক। জিডির তথ্যমতে তার অভিযোগ, প্রলোভন দেখিয়ে ফাঁদে ফেলে তার স্ত্রীকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছেন মাসুদ। আটকে রেখে নির্যাতন করেছেন তার স্ত্রীকে। এমনকি ভারতে যেতে চাইলেও কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না। এ অবস্থায় স্ত্রীকে ফিরে পেতে আবেদন জানান ইসমাইল।তবে শাবনুর বলেন, আমার আগে স্বামী ছিল। তিনি আমাকে অনেক নির্যাতন করতেন। এ ছাড়া তার মা-বাবা ও বোন মিলে আমার ওপর নির্যাতন করত। তারপর ভারতে মাসুদের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। এরপর থেকে আমরা রিলেশন করছিলাম। তাকে ভালো লাগার কারণে আমি বাংলাদেশে চলে এসেছি। এখানে এসে আমরা বিয়ে করেছি। আমার বর্তমান শ্বশুর-শাশুড়ি আমাকে অনেক ভালোবাসেন। কোনো ধরনের নির্যাতন করেন না। আমি আগের থেকে ভালো আছি।
প্রেমিক মাসুদ বলেন, আমি ভারতে গিয়ে তার গ্রামে রাজমিস্ত্রির কাজ করতাম। তিন বছর ধরে তার সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক। সে বলল আমাকে নিয়ে যাও, তারপর তাকে নিয়ে আসি এবং কাজির মাধ্যমে আমরা বিয়ে করেছি। আমরা ভালো আছি, আমাদের জন্য দোয়া করবেন।এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৫৩ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মনির-উজ-জামান বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধভাবে নাগরিকের থাকার সুযোগ নেই। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি এবং তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: দেশ রুপান্তর।