
সম্পর্কে তারা মামাতো-ফুফাতো ভাইবোন। এরইমধ্যে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে গোপনে বিয়ে করেন। তবে কনেপক্ষ তা মেনে নেয়নি। শুরু হয় উভয় পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব। পরিণতিতে মামলার জটিলতায় জেলে যেতে হয় বরকে। কিন্তু সেই জেলখানাতেই শেষ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক বিয়ের মাধ্যমে পরিণতি পেল ভালোবাসা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার দ্বাদশ গ্রামের আকতার হোসেনের ছেলে মো. হাসনাত (২১) ভালোবেসে গোপনে বিয়ে করেন একই বাড়ির বাকপ্রতিবন্ধী আকলিমা বেগমকে (২২), যিনি মো. মাসুদের মেয়ে। সম্পর্কে তারা মামাতো-ফুফাতো ভাইবোন। তবে বিয়ের সময় কাবিননামা হয়নি। এ নিয়ে উভয় পরিবারে শুরু হয় তীব্র বিরোধ। এর মধ্যেই দম্পতির ঘরে জন্ম নেয় একটি সন্তান।
পরিবারের বিরোধ গড়ায় আদালতে। ২০২৪ সালের ২৪ জুন আকলিমার বাবা মো. মাসুদ চাঁদপুর আদালতে একটি মামলা করেন। মামলার পর ২৬ জুন মো. হাসনাতকে আটক করে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর থেকে প্রায় এক বছর ধরে চাঁদপুর জেলা কারাগারে বন্দি রয়েছেন তিনি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে উভয় পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের মীমাংসা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে চাঁদপুর জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারকের আদেশে গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুর জেলা কারাগারেই আনুষ্ঠানিকভাবে মো. হাসনাত ও আকলিমা বেগমের বিয়ে সম্পন্ন হয়।
চাঁদপুর জেলা কারাগার সূত্রে জানা যায়, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা ও কাবিননামার সময় বর এবং কনেকে বেশ উৎফুল্ল দেখা যায়। বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের প্রতিনিধি হিসেবে একজন সহকারী কমিশনার, জেলা সমাজসেবা বিভাগের প্রতিনিধি, বর-কনে পক্ষের বাবা, নিকটাত্মীয় এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্থানীয় মুরুব্বি আবুল বাশার মিজিও বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বর ও কনে পক্ষের স্বজনদের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় বলে জানান চাঁদপুর জেলা কারাগারের জেলার মো. জুবায়ের।সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাতে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক নজরুল ইসলাম সময় সংবাদকে জেলখানায় অনুষ্ঠিত এই বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এদিকে, বিয়ের পর বর মো. হাসনাতের দ্রুত জামিন এবং মামলা নিষ্পত্তির ব্যাপারে আশাবাদী উভয় পরিবারের স্বজনরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার দ্বাদশ গ্রামের আকতার হোসেনের ছেলে মো. হাসনাত (২১) ভালোবেসে গোপনে বিয়ে করেন একই বাড়ির বাকপ্রতিবন্ধী আকলিমা বেগমকে (২২), যিনি মো. মাসুদের মেয়ে। সম্পর্কে তারা মামাতো-ফুফাতো ভাইবোন। তবে বিয়ের সময় কাবিননামা হয়নি। এ নিয়ে উভয় পরিবারে শুরু হয় তীব্র বিরোধ। এর মধ্যেই দম্পতির ঘরে জন্ম নেয় একটি সন্তান।
পরিবারের বিরোধ গড়ায় আদালতে। ২০২৪ সালের ২৪ জুন আকলিমার বাবা মো. মাসুদ চাঁদপুর আদালতে একটি মামলা করেন। মামলার পর ২৬ জুন মো. হাসনাতকে আটক করে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর থেকে প্রায় এক বছর ধরে চাঁদপুর জেলা কারাগারে বন্দি রয়েছেন তিনি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে উভয় পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্বের মীমাংসা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে চাঁদপুর জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারকের আদেশে গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুর জেলা কারাগারেই আনুষ্ঠানিকভাবে মো. হাসনাত ও আকলিমা বেগমের বিয়ে সম্পন্ন হয়।
চাঁদপুর জেলা কারাগার সূত্রে জানা যায়, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা ও কাবিননামার সময় বর এবং কনেকে বেশ উৎফুল্ল দেখা যায়। বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের প্রতিনিধি হিসেবে একজন সহকারী কমিশনার, জেলা সমাজসেবা বিভাগের প্রতিনিধি, বর-কনে পক্ষের বাবা, নিকটাত্মীয় এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্থানীয় মুরুব্বি আবুল বাশার মিজিও বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বর ও কনে পক্ষের স্বজনদের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় বলে জানান চাঁদপুর জেলা কারাগারের জেলার মো. জুবায়ের।সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাতে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক নজরুল ইসলাম সময় সংবাদকে জেলখানায় অনুষ্ঠিত এই বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এদিকে, বিয়ের পর বর মো. হাসনাতের দ্রুত জামিন এবং মামলা নিষ্পত্তির ব্যাপারে আশাবাদী উভয় পরিবারের স্বজনরা।