
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে বিস্ফোরণে কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আরও ৩৫ জন আহত হয়েছেন। কাবুলে হাসপাতাল পরিচালনাকারী ইতালীয় একটি এনজিওর বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার আগে এ ঘটনা ঘটে।আফগানিস্তানে হাসপাতালটির জরুরি বিভাগের কান্ট্রি ডিরেক্টর দেজান প্যানিক এক বিবৃতিতে বলেন, অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে আসা আহত মানুষ পেয়েছি। আমরা জানতে পেরেছি, আমাদের হাসপাতাল থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।দেজান প্যানিক আরও জানান, এখন পর্যন্ত নারী ও শিশুসহ ৪০ জন আমাদের হাসপাতালে এসেছেন। তবে দুর্ভাগ্যবশত পাঁচজন হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই মারা গেছেন।
এর আগে, কাবুলে জোড়া বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানান বার্তা সংস্থা এএফপির সাংবাদিক। তিনি জানান, কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি আকাশে উঠতে দেখেছেন এবং বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর ভাঙা কাচে রাস্তা ভরে গেছে।
অন্যদিকে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান বুধবার ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। জটিল, তবে সমাধানযোগ্য এই অচলাবস্থার সমাধান খুঁজতে উভয় দেশই আলোচনার মাধ্যমে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাবে।
মঙ্গলবার রাতভর আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা স্পিন বোলদাক ও পাকিস্তানের চামান জেলার প্রত্যন্ত সীমান্ত এলাকায় নতুন করে সংঘর্ষে কয়েকজন নিহত ও আহত হয়। উভয় পক্ষই সংঘর্ষের জন্য পরস্পরকে দোষারোপ করেছে।
এর আগে, কাবুলে জোড়া বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানান বার্তা সংস্থা এএফপির সাংবাদিক। তিনি জানান, কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলি আকাশে উঠতে দেখেছেন এবং বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর ভাঙা কাচে রাস্তা ভরে গেছে।
অন্যদিকে, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান বুধবার ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। জটিল, তবে সমাধানযোগ্য এই অচলাবস্থার সমাধান খুঁজতে উভয় দেশই আলোচনার মাধ্যমে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাবে।
মঙ্গলবার রাতভর আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা স্পিন বোলদাক ও পাকিস্তানের চামান জেলার প্রত্যন্ত সীমান্ত এলাকায় নতুন করে সংঘর্ষে কয়েকজন নিহত ও আহত হয়। উভয় পক্ষই সংঘর্ষের জন্য পরস্পরকে দোষারোপ করেছে।