
ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন বিবাহ বিচ্ছেদের। এরপর আর স্বামীর সঙ্গে তাকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। তবে এবার চিত্রটা ভিন্ন! হঠাৎ করেই নিজের ফেসবুকে রাকিব সরকার এবং একমাত্র সন্তানের সঙ্গে দুটি ছবি পোস্ট করেছেন এই আলোচিত নায়িকা। সম্প্রতি তিনি বলছেন, তার নাকি ডিভোর্স হয়নি।এদিকে কয়েক মাস ধরে মাহি রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে, আর স্বামী রাকিব কোথায় আছেন, তা কেউ জানেন না। দেড় বছর পর এসে মাহি বলছেন, তাদের বিচ্ছেদ হয়নি।
২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। মহা ধুমধাম করে সেই বিয়ের আয়োজন করা হয়। অপুর সঙ্গে মাহির সেই সংসার টিকেছিল পাঁচ বছর। অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ২০২১ সালে রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। দেড় বছর আগে ঘোষণা দেন রাকিবের সঙ্গেও তার বিচ্ছেদ হয়েছে।
গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে স্বামী রাকিবের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে বলে জানিয়ে মাহির ভাষ্য ছিল এ রকম, ‘আমরা দুজনই চেষ্টা করেছি। যখন দেখেছি চেষ্টা করেও লাভ হচ্ছে না, তখন আসলে চেষ্টাটা ছেড়ে দিয়েছি। একসঙ্গে থেকে তিক্ত হওয়ার চেয়ে বন্ধুত্বটা থাকা ভালো। যেহেতু ও ফারিশের বাবা এবং এখনো ওর সঙ্গে আমার কথা হয় নিয়মিত, যোগাযোগ আছে। ফারিশকে নিয়ে কথা হয়, ফারিশের কী প্রয়োজন এবং ও খুব যত্নবান একজন মানুষ। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই, কিন্তু ও ফারিশের ব্যাপারে এতটা কেয়ারিং, আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন বাবা পাওয়াটা খুব টাফ।’
বিচ্ছেদ নিয়ে যেদিন মাহিয়া মাহি কথা বলছিলেন, সেদিনও রাকিবের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন মাহিয়া মাহি।অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘রাকিব মানুষটা অনেক ভালো, পরোপকারী। কিন্তু আমার প্যাটার্ন এবং ওর প্যাটার্ন আলাদা, দ্যাটস ইট।’তবে এখন মাহি বলছেন, তাদের ডিভোর্স হয়নি। তাহলে বিচ্ছেদের ঘোষণা কেন দিয়েছিলেন?এমন প্রশ্নের জবাবে মাহি বলেন, ‘আমি রাগের মাথায় ডিভোর্সের কথা বলেছিলাম। আসলে আমাদের ডিভোর্স হয়নি, নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে।’
মাহি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকলে রাকিব কোথায় আছেন, তা কেউ জানেন না। তাই অনেকে জানতে চেয়েছেন, একসঙ্গে ফ্রেমবন্দী হলেন কীভাবে?বিষয়টি ব্যাখ্যা করে মাহি বলেন, ‘ছবিটি আমরা ভারতে তুলেছিলাম, তখন প্রকাশ করা হয়নি। এখন উইকিপিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে আমাদের ডিভোর্স হয়েছে, তাই ভুল–বোঝাবুঝি দূর করতে ছবিটি পোস্ট করেছি। আমাদের পাসপোর্টেও লেখা আছে ‘ম্যারিড’, স্বামীর নাম রকিব সরকার। আমরা ভালো আছি।
এদিকে দেড় বছরের ব্যবধানে ডিভোর্স নিয়ে মাহিয়া মাহির দুই ধরনের বক্তব্যে ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশাপাশি বিনোদন অঙ্গনে তার ঘনিষ্টজনেরা ধাঁধায় পড়েছেন। কেউই কোনো হিসাবে মেলাতে পারছেন না। ঘনিষ্ঠজনদের কেউ কেউ আবার এমনও বলছেন, মাহি যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ কোটায় নাগরিকত্বের আবেদন করেছেন। সেই কারণেই হয়তো এমন কৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন।
২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। মহা ধুমধাম করে সেই বিয়ের আয়োজন করা হয়। অপুর সঙ্গে মাহির সেই সংসার টিকেছিল পাঁচ বছর। অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ২০২১ সালে রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। দেড় বছর আগে ঘোষণা দেন রাকিবের সঙ্গেও তার বিচ্ছেদ হয়েছে।
গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে স্বামী রাকিবের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে বলে জানিয়ে মাহির ভাষ্য ছিল এ রকম, ‘আমরা দুজনই চেষ্টা করেছি। যখন দেখেছি চেষ্টা করেও লাভ হচ্ছে না, তখন আসলে চেষ্টাটা ছেড়ে দিয়েছি। একসঙ্গে থেকে তিক্ত হওয়ার চেয়ে বন্ধুত্বটা থাকা ভালো। যেহেতু ও ফারিশের বাবা এবং এখনো ওর সঙ্গে আমার কথা হয় নিয়মিত, যোগাযোগ আছে। ফারিশকে নিয়ে কথা হয়, ফারিশের কী প্রয়োজন এবং ও খুব যত্নবান একজন মানুষ। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই, কিন্তু ও ফারিশের ব্যাপারে এতটা কেয়ারিং, আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন বাবা পাওয়াটা খুব টাফ।’
বিচ্ছেদ নিয়ে যেদিন মাহিয়া মাহি কথা বলছিলেন, সেদিনও রাকিবের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন মাহিয়া মাহি।অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘রাকিব মানুষটা অনেক ভালো, পরোপকারী। কিন্তু আমার প্যাটার্ন এবং ওর প্যাটার্ন আলাদা, দ্যাটস ইট।’তবে এখন মাহি বলছেন, তাদের ডিভোর্স হয়নি। তাহলে বিচ্ছেদের ঘোষণা কেন দিয়েছিলেন?এমন প্রশ্নের জবাবে মাহি বলেন, ‘আমি রাগের মাথায় ডিভোর্সের কথা বলেছিলাম। আসলে আমাদের ডিভোর্স হয়নি, নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে।’
মাহি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকলে রাকিব কোথায় আছেন, তা কেউ জানেন না। তাই অনেকে জানতে চেয়েছেন, একসঙ্গে ফ্রেমবন্দী হলেন কীভাবে?বিষয়টি ব্যাখ্যা করে মাহি বলেন, ‘ছবিটি আমরা ভারতে তুলেছিলাম, তখন প্রকাশ করা হয়নি। এখন উইকিপিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে আমাদের ডিভোর্স হয়েছে, তাই ভুল–বোঝাবুঝি দূর করতে ছবিটি পোস্ট করেছি। আমাদের পাসপোর্টেও লেখা আছে ‘ম্যারিড’, স্বামীর নাম রকিব সরকার। আমরা ভালো আছি।
এদিকে দেড় বছরের ব্যবধানে ডিভোর্স নিয়ে মাহিয়া মাহির দুই ধরনের বক্তব্যে ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের পাশাপাশি বিনোদন অঙ্গনে তার ঘনিষ্টজনেরা ধাঁধায় পড়েছেন। কেউই কোনো হিসাবে মেলাতে পারছেন না। ঘনিষ্ঠজনদের কেউ কেউ আবার এমনও বলছেন, মাহি যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ কোটায় নাগরিকত্বের আবেদন করেছেন। সেই কারণেই হয়তো এমন কৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন।