
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার জায়লস্কর ইউনিয়নের সিলোনীয়া বাজার সংলগ্ন চানপুর গ্রামের আজিজ উল্যা মাস্টার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে।শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) গভীর রাতে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল পরিবারের সদস্যদের জিম্মি করে প্রায় ২ কোটি টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায় বলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার জানিয়েছে।পরিবারের সদস্যরা জানান, ওই রাতে আজিজ উল্যা মাস্টারের ছোট ছেলে কামাল উদ্দিন বাবুলের ডুপ্লেক্স বাড়ির বারান্দার লোহার গেট ও কলাপসিবল গেটের গ্রিল কেটে ডাকাত দল প্রবেশ করে। এরপর ঘরে থাকা সদস্যদের বেঁধে ফেলে ৭০ ভরি স্বর্ণ, ৩ হাজার ইউরো, নগদ ৪ লাখ টাকা, মোবাইল ফোনসেট ও অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী লুট করে নিয়ে যায়।
বাবুল মিয়ার বড় মেয়ে লাবনী আক্তার সুইডেন প্রবাসী। সম্প্রতি তিনি দেশে এসে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। বাবুল মিয়ার ছোট বোন ও এক বড় বোনও ওই বাড়িতে ছিলেন। ঘটনার সময় বাবুল মিয়ার স্ত্রী ও মেয়ে বাড়িতে ছিলেন না। ডাকাতরা ঘরে প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাবুল মিয়া, দুই ভাগিনা ও দুই বোনকে বেঁধে ফেলে এবং বাবুল মিয়াকে মারধর করে। পরে সকালে স্থানীয়রা বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে, এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।স্থানীয়রা জানান, এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক কারবার, ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহেদ পারভেজ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ডাকাতদের ধরতে অভিযান চলছে এবং মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতে একই এলাকায় সিলোনীয়া বাজারের মুদি ব্যবসায়ী আজাদ স্টোরের মালিক আজাদকে কুপিয়ে ও চোখেমুখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা দুই ভরি স্বর্ণ ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫ লাখ টাকার মাল ছিনিয়ে নেয়। মামলার পরও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
এছাড়া সম্প্রতি উপজেলার ইয়াকুবপুর থেকে ১১টি গরু ডাকাতি, জায়লস্কর ইউনিয়নের খুশিপুর গ্রামে তিন বাড়ি থেকে ৭টি গরু চুরি এবং উত্তর আলীপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষিকার কাছ থেকে দিনের আলোয় ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে। এসব ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
বাবুল মিয়ার বড় মেয়ে লাবনী আক্তার সুইডেন প্রবাসী। সম্প্রতি তিনি দেশে এসে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। বাবুল মিয়ার ছোট বোন ও এক বড় বোনও ওই বাড়িতে ছিলেন। ঘটনার সময় বাবুল মিয়ার স্ত্রী ও মেয়ে বাড়িতে ছিলেন না। ডাকাতরা ঘরে প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাবুল মিয়া, দুই ভাগিনা ও দুই বোনকে বেঁধে ফেলে এবং বাবুল মিয়াকে মারধর করে। পরে সকালে স্থানীয়রা বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে, এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।স্থানীয়রা জানান, এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক কারবার, ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওয়াহেদ পারভেজ বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ডাকাতদের ধরতে অভিযান চলছে এবং মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতে একই এলাকায় সিলোনীয়া বাজারের মুদি ব্যবসায়ী আজাদ স্টোরের মালিক আজাদকে কুপিয়ে ও চোখেমুখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা দুই ভরি স্বর্ণ ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫ লাখ টাকার মাল ছিনিয়ে নেয়। মামলার পরও এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
এছাড়া সম্প্রতি উপজেলার ইয়াকুবপুর থেকে ১১টি গরু ডাকাতি, জায়লস্কর ইউনিয়নের খুশিপুর গ্রামে তিন বাড়ি থেকে ৭টি গরু চুরি এবং উত্তর আলীপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষিকার কাছ থেকে দিনের আলোয় ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে। এসব ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।