
ফিলিপাইনের প্রধান দ্বীপ লুজন জুড়ে চলমান গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় ফেংশেনের তাণ্ডবে একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সনি ওম্বাজিনো বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, ভোরের দিকে একটি বাড়ির ওপর একটি গাছ আছড়ে পড়লে দুই ও ১১ বছর বয়সী দুই শিশুসহ একই পরিবারের সবাই চাপা পড়ে প্রাণ হারান।
ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ১৫৩ কিলোমিটার দক্ষিণ‑পূর্বে অবস্থিত পিটোগো শহরের কাছে একটি গ্রামে, যখন ঝড়টি রাত্রি জুড়ে লুজনের দক্ষিণ‑পূর্ব অংশে ধাক্কা দিয়ে যাচ্ছে। রাজ্য আবহাওয়ার সংস্থা জানিয়েছে, ভোরে ঘণ্টায় প্রায় ৯০ কিলোমিটার হাওয়ার ঝড় বইছিল এবং ম্যানিলার উত্তরের প্রদেশগুলোতে প্রবল ঝুঁকি ছিল।
স্থানীয় দুর্যোগ কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) থেকে দক্ষিণ‑পূর্ব লুজনের অনেক এলাকায় প্রায় ৪৭,০০০ জনকে তাদের ঘরবাড়ি ছাড়িয়ে সরকার নির্ধারিত আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। কারণ ছিল সম্ভাব্য উপকূলীয় বন্যা ও ভূমিধস।ফিলিপাইনে প্রতি বছর গড়ে প্রায় ২০টি ঝড় ও টাইফুন আঘাত হানে। বিজ্ঞানীদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমন ঝড়গুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
ফেংশেন ঝড়টি এমন এক সময়ে আঘাত করেছে, যখন দেশটিতে গত তিন সপ্তাহে ধারাবাহিক ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৮৭ জন নিহত হয়েছেন।
সূত্র : ব্যারনস
ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ১৫৩ কিলোমিটার দক্ষিণ‑পূর্বে অবস্থিত পিটোগো শহরের কাছে একটি গ্রামে, যখন ঝড়টি রাত্রি জুড়ে লুজনের দক্ষিণ‑পূর্ব অংশে ধাক্কা দিয়ে যাচ্ছে। রাজ্য আবহাওয়ার সংস্থা জানিয়েছে, ভোরে ঘণ্টায় প্রায় ৯০ কিলোমিটার হাওয়ার ঝড় বইছিল এবং ম্যানিলার উত্তরের প্রদেশগুলোতে প্রবল ঝুঁকি ছিল।
স্থানীয় দুর্যোগ কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) থেকে দক্ষিণ‑পূর্ব লুজনের অনেক এলাকায় প্রায় ৪৭,০০০ জনকে তাদের ঘরবাড়ি ছাড়িয়ে সরকার নির্ধারিত আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। কারণ ছিল সম্ভাব্য উপকূলীয় বন্যা ও ভূমিধস।ফিলিপাইনে প্রতি বছর গড়ে প্রায় ২০টি ঝড় ও টাইফুন আঘাত হানে। বিজ্ঞানীদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমন ঝড়গুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
ফেংশেন ঝড়টি এমন এক সময়ে আঘাত করেছে, যখন দেশটিতে গত তিন সপ্তাহে ধারাবাহিক ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৮৭ জন নিহত হয়েছেন।
সূত্র : ব্যারনস