
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) ঘোষণার পর আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা ক্লাসে ফিরে যাবেন বলে আশা করছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।তিনি বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় শিক্ষকদের স্বার্থ সমুন্নত রাখতে চেষ্টা করেছে। এবং সেই ধারাবাহিকতায় বাড়িভাড়া সংক্রান্ত যে অগ্রগতি, সেটা হয়েছে।রোববার (১৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা মনে করি শিক্ষক সমাজের অনেক বেশি পাওয়া দরকার। কিন্তু বর্তমান সীমাবদ্ধতার কারণে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয় বরাদ্দ করেছে। সেটা আমাদের দিক থেকে চেষ্টা করেছি যথেষ্ট। আমি মনে করি, এখন আন্দোলনরত শিক্ষক যারা রয়েছেন, তারা শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন। শিক্ষা কার্যক্রম স্কুলগুলোতে শুরু হবে।
চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, যেসব জায়গায় শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, আমরা আশা করি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আমরা যতটুকু করেছি, শিক্ষক সমাজ সেটাকে গ্রহণ করে তারা যেন ফিরে যান এবং ক্লাস যাতে তারা শুরু করেন। এই আবেদন আমি তাদের কাছে রাখছি।
এদিকে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে জানানো হয়, সরকারের বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) করা হলো। এ আদেশ নভেম্বর মাস থেকে কার্যকর হবে।
যদিও শিক্ষকরা ৫ শতাংশ হারে দেওয়া বাড়িভাড়ার আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছেন। একই সঙ্গে তার অনশনসহ সব ধরনের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা মনে করি শিক্ষক সমাজের অনেক বেশি পাওয়া দরকার। কিন্তু বর্তমান সীমাবদ্ধতার কারণে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয় বরাদ্দ করেছে। সেটা আমাদের দিক থেকে চেষ্টা করেছি যথেষ্ট। আমি মনে করি, এখন আন্দোলনরত শিক্ষক যারা রয়েছেন, তারা শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন। শিক্ষা কার্যক্রম স্কুলগুলোতে শুরু হবে।
চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, যেসব জায়গায় শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, আমরা আশা করি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আমরা যতটুকু করেছি, শিক্ষক সমাজ সেটাকে গ্রহণ করে তারা যেন ফিরে যান এবং ক্লাস যাতে তারা শুরু করেন। এই আবেদন আমি তাদের কাছে রাখছি।
এদিকে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে জানানো হয়, সরকারের বিদ্যমান বাজেটের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় নিয়ে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা) করা হলো। এ আদেশ নভেম্বর মাস থেকে কার্যকর হবে।
যদিও শিক্ষকরা ৫ শতাংশ হারে দেওয়া বাড়িভাড়ার আদেশ প্রত্যাখ্যান করেছেন। একই সঙ্গে তার অনশনসহ সব ধরনের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।