ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মানসিক প্রতিবন্ধী শশুরের বটির কোপে তার ছেলের বউ নিহত হয়েছে। রোববার ভোররাতে উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত লিমা খাতুন ওই গ্রামের আব্দুর রউফের স্ত্রী।স্থানীয়রা জানায়, ভোররাতে লিমা খাতুন প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয়। সে সময় শশুর মুকুল শেখ ধারালো বটি দিয়ে তাকে আঘাত করে। লিমার আত্মচিৎকারে পরিবারের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।লিমার শাশুড়ী জানান, আমার বউমা ভোর সাড়ে ৪টার দিকে নামাজ পড়ার জন্য উঠে। তখন আমিও নামাজ পড়ার জন্য উঠার চেষ্টা করছিলাম ।
এরই মাঝে বাইরে থেকে আমার বউমা লিমার চিৎকার শুনে ছুটে গিয়ে দেখি তার পুরো শরীর রক্তে ভরে গেছে। সাথে সাথে তাকে উদ্ধার করে শৈলকূপা হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমার বউমার ছোট ছোট দুই টা ছেলে রয়েছে। আমার স্বামী পাগল তার বাটির আঘাতেই প্রাণ গেছে বউমার।
শশুর মুকুল শেখ মানসিক প্রতিবন্ধী বলে জানিয়েছেন তার স্বজন ও এলাকাবাসী।শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, আঘাতের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। লিমা খাতুন হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন।
শৈলকূপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) মাসুম খান জানান, ভোর রাতে মানসিক প্রতিবন্ধী শশুরের বটির আঘাতে বউমার মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এরই মাঝে বাইরে থেকে আমার বউমা লিমার চিৎকার শুনে ছুটে গিয়ে দেখি তার পুরো শরীর রক্তে ভরে গেছে। সাথে সাথে তাকে উদ্ধার করে শৈলকূপা হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমার বউমার ছোট ছোট দুই টা ছেলে রয়েছে। আমার স্বামী পাগল তার বাটির আঘাতেই প্রাণ গেছে বউমার।
শশুর মুকুল শেখ মানসিক প্রতিবন্ধী বলে জানিয়েছেন তার স্বজন ও এলাকাবাসী।শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, আঘাতের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। লিমা খাতুন হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন।
শৈলকূপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) মাসুম খান জানান, ভোর রাতে মানসিক প্রতিবন্ধী শশুরের বটির আঘাতে বউমার মৃত্যু ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।