থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার সীমান্ত উপকূলে অবৈধ অভিবাসীবাহী একটি নৌকা ডুবে অন্তত সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। মালয়েশিয়ার সামুদ্রিক কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, উদ্ধার করা হয়েছে ১৩ জনকে। তাদের মধ্যে দু'জন বাংলাদেশি রয়েছে। তবে শতাধিক মানুষ এখনও নিখোঁজ রয়েছে।কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় ৩০০ জন রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি নিয়ে দুই সপ্তাহ আগে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে একটি বড় নৌকা যাত্রা শুরু করেছিল। পরে তারা কয়েকটি ছোট নৌকায় ভাগ হয়ে মালয়েশিয়ার দিকে রওনা হয়।
মালয়েশিয়ার কোস্টগার্ড জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া নৌকাটি দেশটির জনপ্রিয় পর্যটন দ্বীপ লাংকাউইয়ের কাছাকাছি ডুবে যায়।
রোববার (৯ নভেম্বর) উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। মালয়েশিয়ার সামুদ্রিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযান এখন ১৭০ থেকে ২৫৬ বর্গ নটিক্যাল মাইল এলাকায় সম্প্রসারিত হয়েছে এবং অভিযান অন্তত সাত দিন চলবে বলে আশা করা হচ্ছে।রোববার পানিতে যে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে, তা একজন রোহিঙ্গা নারীর বলে জানায় মালয়েশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা বারনামা।কর্তৃপক্ষের মতে, ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে প্রায় ৭০ জন যাত্রী ছিল, তবে অন্য নৌকাগুলোর অবস্থান এখনো 'অস্পষ্ট'।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতনের পর লাখো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
মালয়েশিয়ার কোস্টগার্ড জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া নৌকাটি দেশটির জনপ্রিয় পর্যটন দ্বীপ লাংকাউইয়ের কাছাকাছি ডুবে যায়।
রোববার (৯ নভেম্বর) উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। মালয়েশিয়ার সামুদ্রিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযান এখন ১৭০ থেকে ২৫৬ বর্গ নটিক্যাল মাইল এলাকায় সম্প্রসারিত হয়েছে এবং অভিযান অন্তত সাত দিন চলবে বলে আশা করা হচ্ছে।রোববার পানিতে যে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে, তা একজন রোহিঙ্গা নারীর বলে জানায় মালয়েশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা বারনামা।কর্তৃপক্ষের মতে, ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে প্রায় ৭০ জন যাত্রী ছিল, তবে অন্য নৌকাগুলোর অবস্থান এখনো 'অস্পষ্ট'।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতনের পর লাখো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।