রাজধানীর ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙতে এক্সকাভেটর নিয়ে হাজির হয়েছেন বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতা।সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা কলেজ এলাকা থেকে মিছিলসহকারে রওনা হয়ে দুপুর ১২টার দিকে দুটি এক্সকাভেটর নিয়ে সেখানে পৌঁছান তারা।
এ সময় ‘লীগ ধর জেলে ভর’, ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘৩২-এর আস্তানা এই বাংলায় হবে না’—এমন নানা স্লোগানে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।এদিকে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রায় ঘোষণা হবে। সর্বোচ্চ শাস্তির সম্ভাবনা ঘিরে বিক্ষোভ আরও তীব্র হয়ে ওঠে।এর আগেও, গত ৬ ফেব্রুয়ারি ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে একই স্থানে ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালান
ঘটনার দিন রাত ১১টার দিকে একটি ক্রেন ও একটি এক্সকাভেটর এনে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে ভবনের একটি অংশ ধসে পড়ে। রাত ১টা পর্যন্ত ভাঙার কাজ চলতে থাকে। পুরো এলাকায় তখন বিপুলসংখ্যক বিক্ষোভকারী স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ, মুজিববাদবিরোধী নানা স্লোগান দেন।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে। উত্তেজনাকর পরিবেশের কারণে ধানমন্ডি এলাকায় জনসাধারণের চলাচল সীমিত হয়ে গেছে।
এ সময় ‘লীগ ধর জেলে ভর’, ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘৩২-এর আস্তানা এই বাংলায় হবে না’—এমন নানা স্লোগানে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।এদিকে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রায় ঘোষণা হবে। সর্বোচ্চ শাস্তির সম্ভাবনা ঘিরে বিক্ষোভ আরও তীব্র হয়ে ওঠে।এর আগেও, গত ৬ ফেব্রুয়ারি ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে একই স্থানে ব্যাপক বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালান
ঘটনার দিন রাত ১১টার দিকে একটি ক্রেন ও একটি এক্সকাভেটর এনে বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে ভবনের একটি অংশ ধসে পড়ে। রাত ১টা পর্যন্ত ভাঙার কাজ চলতে থাকে। পুরো এলাকায় তখন বিপুলসংখ্যক বিক্ষোভকারী স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ, মুজিববাদবিরোধী নানা স্লোগান দেন।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে। উত্তেজনাকর পরিবেশের কারণে ধানমন্ডি এলাকায় জনসাধারণের চলাচল সীমিত হয়ে গেছে।