পাকিস্তান তাদের নিজস্ব প্রযুক্তিতে উদ্ভাবিত জাহাজ-বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক মিসাইলের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। দেশটির সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র জল ও স্থল-দুই পরিবেশেই সমান দক্ষতায় নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) পাকিস্তানের প্রধান গণমাধ্যম ডন-এর প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয় যে, নৌবাহিনী স্বদেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এ ব্যালিস্টিক মিসাইলের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ অধিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে জানায়, উন্নত নির্দেশনা ব্যবস্থা ও আধুনিক কৌশলগত সক্ষমতা সম্পন্ন এই ক্ষেপণাস্ত্র সমুদ্র ও স্থলভাগের লক্ষ্যবস্তুতে অত্যন্ত উচ্চ নির্ভুলতায় আঘাত হানতে পারে। এতে সর্বাধুনিক অ্যাভিওনিক্স, শক্তিশালী ন্যাভিগেশন সিস্টেম এবং উন্নত ম্যানুভারিং প্রযুক্তি সংযোজন করা হয়েছে, যা শত্রুপক্ষের রাডার ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে বিশেষভাবে সহায়ক।
পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণটি সরাসরি প্রত্যক্ষ করেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ, পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন শীর্ষস্থানীয় সামরিক প্রকৌশলী ও গবেষকরা। আইএসপিআর এই অর্জনকে পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রতি নৌবাহিনীর দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন হিসেবে উল্লেখ করেছে।
ইসলামাবাদ দাবি করেছে, নতুন এই মিসাইল নৌবাহিনীর প্রতিরক্ষা ও আক্রমণ সক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী করবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মিসাইলটি নৌবহরে অন্তর্ভুক্ত হলে পাকিস্তানের সামরিক কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসবে।
উল্লেখ্য, মাত্র দুই মাস আগে পাকিস্তান দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্রুজ মিসাইল ফাতাহ-৪ এর সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছিল।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ অধিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে জানায়, উন্নত নির্দেশনা ব্যবস্থা ও আধুনিক কৌশলগত সক্ষমতা সম্পন্ন এই ক্ষেপণাস্ত্র সমুদ্র ও স্থলভাগের লক্ষ্যবস্তুতে অত্যন্ত উচ্চ নির্ভুলতায় আঘাত হানতে পারে। এতে সর্বাধুনিক অ্যাভিওনিক্স, শক্তিশালী ন্যাভিগেশন সিস্টেম এবং উন্নত ম্যানুভারিং প্রযুক্তি সংযোজন করা হয়েছে, যা শত্রুপক্ষের রাডার ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে বিশেষভাবে সহায়ক।
পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণটি সরাসরি প্রত্যক্ষ করেন পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ, পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন শীর্ষস্থানীয় সামরিক প্রকৌশলী ও গবেষকরা। আইএসপিআর এই অর্জনকে পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার প্রতি নৌবাহিনীর দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রতিফলন হিসেবে উল্লেখ করেছে।
ইসলামাবাদ দাবি করেছে, নতুন এই মিসাইল নৌবাহিনীর প্রতিরক্ষা ও আক্রমণ সক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী করবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মিসাইলটি নৌবহরে অন্তর্ভুক্ত হলে পাকিস্তানের সামরিক কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসবে।
উল্লেখ্য, মাত্র দুই মাস আগে পাকিস্তান দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্রুজ মিসাইল ফাতাহ-৪ এর সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছিল।