আলোচিত ইসলামিক বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান তাঁর ‘প্রাক্তন’ স্ত্রী সাবিকুন নাহারকে তালাক দেওয়ার ১ মাস পার হতেই আবার বিয়ে করেছেন। এর আগে গত ২১ অক্টোবর তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। ওই বিচ্ছেদের মাসখানেক পরেই তাঁরা আবারও বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
মঙ্গলবার (০২ ডিসেম্বর) এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাবিকুন নাহার। তবে এবার তালাকের পর ফের বিয়ে নিয়ে নেটিজেনরা সমালোচনা শুরু করেন। ইসলামি বিধান অনুসারে, তালাকের পর ৩ মাসের ইদ্দত পালন এবং হিল্লা বিবাহ ছাড়াই পুনরায় বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। এই সমালোচনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন সাবিকুন নাহার। তিনি তাঁর ফেসবুক পেজে এক পোস্টের কমেন্টে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন।
সেই কমেন্টে সাবিকুন নাহার উল্লেখ করেন, ‘আমাদের মাঝে চিরস্থায়ী ৩ তালাক বায়েন হয়নি, স্ত্রী কর্তৃক খুলা তালাক হয়েছিল। যেখানে উভয়ের সম্মতিতে যেকোনো সময় নতুন বিবাহের মাধ্যমে সংসার শুরু করার সুযোগ থাকে! সেটাই হয়েছে। ওয়ামা আ লাইনা ইল্লাল বা লাগ।
এর আগে, ইসলামি আইনে তালাকের পর স্ত্রীকে পুনরায় বিয়ের বিষয়ে কী নিয়ম রয়েছে, তা নিয়ে এই দম্পতির সমালোচনা করেন নেটিজেনরা।রেজওয়ানা বিনতে রাশেদ নামের একজন কমেন্ট করেন, ‘কিছু মনে না করলে একটা প্রশ্ন করতে চাই। ডিভোর্সের পর যদি স্বামী-স্ত্রী আবার এক হতে চায়, তখন কি আর কোনো কাজ নেই শরিয়া মোতাবেক? আমি শুনেছিলাম ডিভোর্সের পর সেই স্বামী-স্ত্রী এক হতে চাইলে স্ত্রীকে আবার বিয়ে করতে হয় অন্য পুরুষকে। সে যদি তালাক দেয়, তবেই আগের স্বামীর কাছে ওই স্ত্রী আসতে পারবে। আসলে কোনটা সঠিক, যদি জানাতেন, তবে উপকৃত হতাম। Sabiqun Nahar Sarah উস্তাযা যদি এ বিষয়ে কিছু বলতেন।’
সাওদা আফরোজ রত্না লিখেছেন, ‘আমি শুধু জানতে চাই, ডিভোর্সের পরপরই বিয়ে কিভাবে হলো। আশা করি আপু উত্তর দিবেন। ৩ মাসের ইদ্দত পালন এবং পুনরায় বিয়ে করার পর সেই স্বামী স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিলে আবার বিয়ে করা যায়। আমি এইটাই জানি। আপ্নারা কোন নিয়মে বিয়ে করলেন, সেইটা প্লিজ একটু বলবেন। আশা করি আমার পোস্টের উত্তর দিবেন। আর আমি জানি এইগুলা না মানলে যিনা করা হবে। আসলে আমি জানি না, কারণ আমি জেনারেল পড়ুয়া। প্লিজ রিপ্লাই দিবেন। আল্লাহ আপনাদের ভালো করুন।
মঙ্গলবার (০২ ডিসেম্বর) এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাবিকুন নাহার। তবে এবার তালাকের পর ফের বিয়ে নিয়ে নেটিজেনরা সমালোচনা শুরু করেন। ইসলামি বিধান অনুসারে, তালাকের পর ৩ মাসের ইদ্দত পালন এবং হিল্লা বিবাহ ছাড়াই পুনরায় বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। এই সমালোচনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন সাবিকুন নাহার। তিনি তাঁর ফেসবুক পেজে এক পোস্টের কমেন্টে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন।
সেই কমেন্টে সাবিকুন নাহার উল্লেখ করেন, ‘আমাদের মাঝে চিরস্থায়ী ৩ তালাক বায়েন হয়নি, স্ত্রী কর্তৃক খুলা তালাক হয়েছিল। যেখানে উভয়ের সম্মতিতে যেকোনো সময় নতুন বিবাহের মাধ্যমে সংসার শুরু করার সুযোগ থাকে! সেটাই হয়েছে। ওয়ামা আ লাইনা ইল্লাল বা লাগ।
এর আগে, ইসলামি আইনে তালাকের পর স্ত্রীকে পুনরায় বিয়ের বিষয়ে কী নিয়ম রয়েছে, তা নিয়ে এই দম্পতির সমালোচনা করেন নেটিজেনরা।রেজওয়ানা বিনতে রাশেদ নামের একজন কমেন্ট করেন, ‘কিছু মনে না করলে একটা প্রশ্ন করতে চাই। ডিভোর্সের পর যদি স্বামী-স্ত্রী আবার এক হতে চায়, তখন কি আর কোনো কাজ নেই শরিয়া মোতাবেক? আমি শুনেছিলাম ডিভোর্সের পর সেই স্বামী-স্ত্রী এক হতে চাইলে স্ত্রীকে আবার বিয়ে করতে হয় অন্য পুরুষকে। সে যদি তালাক দেয়, তবেই আগের স্বামীর কাছে ওই স্ত্রী আসতে পারবে। আসলে কোনটা সঠিক, যদি জানাতেন, তবে উপকৃত হতাম। Sabiqun Nahar Sarah উস্তাযা যদি এ বিষয়ে কিছু বলতেন।’
সাওদা আফরোজ রত্না লিখেছেন, ‘আমি শুধু জানতে চাই, ডিভোর্সের পরপরই বিয়ে কিভাবে হলো। আশা করি আপু উত্তর দিবেন। ৩ মাসের ইদ্দত পালন এবং পুনরায় বিয়ে করার পর সেই স্বামী স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিলে আবার বিয়ে করা যায়। আমি এইটাই জানি। আপ্নারা কোন নিয়মে বিয়ে করলেন, সেইটা প্লিজ একটু বলবেন। আশা করি আমার পোস্টের উত্তর দিবেন। আর আমি জানি এইগুলা না মানলে যিনা করা হবে। আসলে আমি জানি না, কারণ আমি জেনারেল পড়ুয়া। প্লিজ রিপ্লাই দিবেন। আল্লাহ আপনাদের ভালো করুন।