ভারত থেকে আমদানির শুরু হওয়ায় দিনাজপুরের হিলির বাজারে কমেছে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম। দুই দিনের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত। আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে।সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে হিলির বাজারে গিয়ে দেখা যায়, প্রত্যেকটি সবজির দোকানে আগে থেকে পেঁয়াজের সরবরাহ অনেকটাই বেশি। পেঁয়াজের দাম তুলনামূলক কমতির দিকে। এতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে ক্রেতাদের মধ্যে।
হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম কেন কমলো? এ বিষয়ে হিলির বাজারের পেঁয়াজের ব্যবসায়ী বিপ্লব বলেন, ‘গত দুই সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম অনেকটাই ঊর্ধ্বমুখী। যেই পেঁয়াজ গত দুই সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছিলো ৭০ টাকা কেজিতে কয়েক দফায় দাম বেড়ে সর্বশেষ গত দুদিন আগেও বিক্রি হয় ১২০ থেকে ১৩০ টাকা দরে।’
বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মনি, আব্দুস ছালামসহ কয়েকজন বলেন, ‘গত তিন মাসের বেশি সময় ধরে ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ ছিলো। এ সময় দেশি পেঁয়াজ দিয়েই মূলত আমরা ব্যবসা করেছি। দেশি যেসব পেঁয়াজ আমরা বিক্রি করছি এই পেঁয়াজগুলো মূলত পাবনাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আরতদাররা কিনে আনেন, সেখান থেকে আমরা দুই-চার বস্তা পেঁয়াজ কিনে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত এক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে, দুদিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১২০ টাকায় কিনা ১২৫ টাকায় বিক্রি করেছি। আজকে সেই পেঁয়াজ আমরা বিক্রি করছি ৯০ টাকা দরে। কারণ আমদানির খবরেই আরতগুলোতে কমেছে পেঁয়াজের দাম। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি এতে আমাদের বিক্রিও বেড়েছে।’
হিলির পেঁয়াজায় আমদানিকারকরা জানান, সরকার সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়ার পর ইন্টারনেট প্রোটোকল (আইপি) দেয়া শুরু করেছে। প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ মেট্রিক টন করে আইপি দেয়া হবে। আইপি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিলে সবাই আবেদন করতে পারতেন। সকাল থেকে অনেকেই আবেদন করার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আবেদন করতে পারেননি; কারণ সার্ভার বন্ধ দেখাচ্ছে।
এ বিষয়ে হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা উপ-সরকারী ইউসুফ আলী বলেন, ‘যতটুকু জেনেছি পেঁয়াজ আমদানির জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে ৫০ জন আমদানিকারক অনলাইনে আইপির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ৫০ জনের শেষ হলে সার্ভার অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে। প্রত্যেক আবেদনকারীকে ৩০ মেট্রিক টন করে আইপি পাচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠান আইপি আবেদন করতে পারছে না তারা পরের দিন আবেদন করতে পারবে।’
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সর্বশেষ ৩০ আগস্ট ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। দেশীয় কৃষকের স্বার্থ বিবেচনায় এরপর থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকে। তবে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার আমদানির অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ায় রোববার থেকে আইপি দেয়া শুরু করায় পেঁয়াজের আমদানি শুরু হয়েছে। প্রথম দিন রোববার হিলি স্থলবন্দরের চার আমদানিকারক ১২০টন পেয়াজ আমদানির অনুমতি পায়। এরমধ্যে একজন আমদানিকারক ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন।
হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম কেন কমলো? এ বিষয়ে হিলির বাজারের পেঁয়াজের ব্যবসায়ী বিপ্লব বলেন, ‘গত দুই সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম অনেকটাই ঊর্ধ্বমুখী। যেই পেঁয়াজ গত দুই সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছিলো ৭০ টাকা কেজিতে কয়েক দফায় দাম বেড়ে সর্বশেষ গত দুদিন আগেও বিক্রি হয় ১২০ থেকে ১৩০ টাকা দরে।’
বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মনি, আব্দুস ছালামসহ কয়েকজন বলেন, ‘গত তিন মাসের বেশি সময় ধরে ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ ছিলো। এ সময় দেশি পেঁয়াজ দিয়েই মূলত আমরা ব্যবসা করেছি। দেশি যেসব পেঁয়াজ আমরা বিক্রি করছি এই পেঁয়াজগুলো মূলত পাবনাসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আরতদাররা কিনে আনেন, সেখান থেকে আমরা দুই-চার বস্তা পেঁয়াজ কিনে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত এক সপ্তাহ ধরে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে, দুদিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১২০ টাকায় কিনা ১২৫ টাকায় বিক্রি করেছি। আজকে সেই পেঁয়াজ আমরা বিক্রি করছি ৯০ টাকা দরে। কারণ আমদানির খবরেই আরতগুলোতে কমেছে পেঁয়াজের দাম। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি এতে আমাদের বিক্রিও বেড়েছে।’
হিলির পেঁয়াজায় আমদানিকারকরা জানান, সরকার সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়ার পর ইন্টারনেট প্রোটোকল (আইপি) দেয়া শুরু করেছে। প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ মেট্রিক টন করে আইপি দেয়া হবে। আইপি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিলে সবাই আবেদন করতে পারতেন। সকাল থেকে অনেকেই আবেদন করার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আবেদন করতে পারেননি; কারণ সার্ভার বন্ধ দেখাচ্ছে।
এ বিষয়ে হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা উপ-সরকারী ইউসুফ আলী বলেন, ‘যতটুকু জেনেছি পেঁয়াজ আমদানির জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে ৫০ জন আমদানিকারক অনলাইনে আইপির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ৫০ জনের শেষ হলে সার্ভার অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে। প্রত্যেক আবেদনকারীকে ৩০ মেট্রিক টন করে আইপি পাচ্ছে। যেসব প্রতিষ্ঠান আইপি আবেদন করতে পারছে না তারা পরের দিন আবেদন করতে পারবে।’
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সর্বশেষ ৩০ আগস্ট ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। দেশীয় কৃষকের স্বার্থ বিবেচনায় এরপর থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকে। তবে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার আমদানির অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ায় রোববার থেকে আইপি দেয়া শুরু করায় পেঁয়াজের আমদানি শুরু হয়েছে। প্রথম দিন রোববার হিলি স্থলবন্দরের চার আমদানিকারক ১২০টন পেয়াজ আমদানির অনুমতি পায়। এরমধ্যে একজন আমদানিকারক ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন।