জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা 'ইউনেস্কো'র ‘অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের’ স্বীকৃতি পেয়েছে 'টাঙ্গাইল শাড়ির বুনন শিল্প' ।মঙ্গলবার ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কো কনভেনশনের ২০তম সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে বাংলাদেশের পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য একটি অসামান্য গৌরবের বিষয়," তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা।
তিনি আরও বলেন, "দীর্ঘ দুই শতকের অধিক সময় ধরে টাঙ্গাইলের তাঁতিদের অনবদ্য শিল্পকর্মের বৈশ্বিক স্বীকৃতি এটি। টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশের সকল নারীর নিত্য পরিধেয়, যা এই শাড়ি বুনন শিল্পের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের পেছনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।"
এর আগে, ২০২৩ সালে টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত, যা নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছিল।
ইউনেস্কো'র এমন স্বীকৃতির ফলে ওই বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ সরকার।
তিনি আরও বলেন, "দীর্ঘ দুই শতকের অধিক সময় ধরে টাঙ্গাইলের তাঁতিদের অনবদ্য শিল্পকর্মের বৈশ্বিক স্বীকৃতি এটি। টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশের সকল নারীর নিত্য পরিধেয়, যা এই শাড়ি বুনন শিল্পের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের পেছনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।"
এর আগে, ২০২৩ সালে টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত, যা নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছিল।
ইউনেস্কো'র এমন স্বীকৃতির ফলে ওই বিতর্কের অবসান ঘটবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ সরকার।