বগুড়ায় ছয় বছর বয়সী এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনে মুক্তি পেয়ে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য শিশুটির মাকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে শিশুটির আপন দাদা এবং তাঁর নাম জলিল। এই ঘটনায় নিরাপত্তা চেয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগীর মা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (সুনির্দিষ্ট তারিখ উল্লেখ নেই) শিশুটি তার বাবার সঙ্গে বগুড়া শহরের বাসা থেকে দুপচাঁচিয়া উপজেলায় দাদার বাড়িতে বেড়াতে গেলে ধর্ষণের শিকার হয়। পরে শিশুটির মা শারমিন শান্তা গত মঙ্গলবার দুপচাঁচিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযুক্ত দাদা জলিলের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ওই শিশুর মা গত ২৮ নভেম্বর সকালে ঢাকায় যান। এদিন সকাল ১০টার দিকে শিশুটির বাবা দুই সন্তানকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যান। বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে তাঁরা বগুড়া শহরের বাসায় ফেরেন। রাত ১০টার দিকে মা বাসায় ফিরে গৃহকর্মীর মাধ্যমে এক সন্তানের রক্তভেজা প্যান্ট দেখতে পান।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর শিশুটিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) নিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা যোনিপথ ছিঁড়ে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করেন। এই ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত জলিলকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে।
অভিযুক্ত জলিল আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেলে নতুন করে সমস্যার সৃষ্টি হয়। জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরই তিনি মামলা তুলে নেওয়ার জন্য শিশুটির মা শারমিন শান্তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিশুটির মা শারমিন শান্তা তাঁর এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে বলে জানা গেছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (সুনির্দিষ্ট তারিখ উল্লেখ নেই) শিশুটি তার বাবার সঙ্গে বগুড়া শহরের বাসা থেকে দুপচাঁচিয়া উপজেলায় দাদার বাড়িতে বেড়াতে গেলে ধর্ষণের শিকার হয়। পরে শিশুটির মা শারমিন শান্তা গত মঙ্গলবার দুপচাঁচিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযুক্ত দাদা জলিলের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ওই শিশুর মা গত ২৮ নভেম্বর সকালে ঢাকায় যান। এদিন সকাল ১০টার দিকে শিশুটির বাবা দুই সন্তানকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যান। বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে তাঁরা বগুড়া শহরের বাসায় ফেরেন। রাত ১০টার দিকে মা বাসায় ফিরে গৃহকর্মীর মাধ্যমে এক সন্তানের রক্তভেজা প্যান্ট দেখতে পান।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর শিশুটিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) নিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা যোনিপথ ছিঁড়ে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করেন। এই ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত জলিলকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে।
অভিযুক্ত জলিল আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেলে নতুন করে সমস্যার সৃষ্টি হয়। জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরই তিনি মামলা তুলে নেওয়ার জন্য শিশুটির মা শারমিন শান্তাকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিশুটির মা শারমিন শান্তা তাঁর এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে বলে জানা গেছে।