অস্ট্রেলিয়ায় বন্ডায় সমুদ্র সৈকতে ইহুদিদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান হানুকায় দুই বন্দুকধারীর এলোপাথাড়ি গুলির সময় মানুষের জীবন রক্ষায় অসাধারণ সাহসিকতা দেখিয়েছেন মুসলিম অভিবাসী আহমেদ আল আহমেদ।
এই সাহসিকতার জন্য তাকে দেশের জাতীয় হিরো হিসেবে ভূষিত করা হয়েছে এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছ থেকে নজিরবিহীন শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন।
ঘটনা ঘটেছিল রবিবার, যখন হানুকা উদযাপনের সময় দুই বন্দুকধারী হঠাৎ গুলি ছোড়া শুরু করেন। পরিস্থিতি দেখে অহরহ জীবন বিপন্ন হতে পারে এমন অবস্থায় আহমেদ ঝুঁকি নিয়ে হামলাকারীদের মধ্যে একজনের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তার বীরত্বের ফলে বহু মানুষের প্রাণ রক্ষা পায়। হামলার সময় তার কাঁধ ও হাতে গুলি লেগেছে এবং বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহমেদের সাহসিকতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দেশজুড়ে মানুষের মধ্যে প্রশংসা ও সমর্থনের ঢেউ বয়ে গেছে। আহমেদের জন্য গঠিত তহবিলে একদিনে প্রায় দুই মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার জমা পড়েছে। গো ফান্ডমি ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এই সাড়া নজিরবিহীন হয়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ হাসপাতালে হাজির হয়ে আহমেদকে সাক্ষাৎ করেছেন এবং তার সাহসিকতা প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, আহমেদ আল আহমেদ একজন সত্যিকারের বীর। তার সাহসিকতা ও মানবিকতা আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান হিরো।
আহমেদের বাবা-মাও সিরিয়া থেকে ছুটে এসে হাসপাতালে উপস্থিত হন। তারা বলেন, আমরা গর্বিত, আমাদের ছেলে নিজের জীবন বাজি রেখে অন্যদের জীবন বাঁচিয়েছে। তার সাহসিকতা দেশের মানুষকে অনুপ্রাণিত করছে।
আন্তর্জাতিকভাবে তার সাহসিকতার প্রশংসা জানিয়েছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টও। এ ঘটনা শুধু অস্ট্রেলিয়ার নয়, বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার উদাহরণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
বর্তমানে আহমেদ কয়েকটি অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে তার সাহসিকতা এবং মানবতার জন্য অনন্য অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। দেশজুড়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সরকার প্রধান সবাই তাকে জাতীয় হিরো হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।
এই সাহসিকতার জন্য তাকে দেশের জাতীয় হিরো হিসেবে ভূষিত করা হয়েছে এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছ থেকে নজিরবিহীন শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন।
ঘটনা ঘটেছিল রবিবার, যখন হানুকা উদযাপনের সময় দুই বন্দুকধারী হঠাৎ গুলি ছোড়া শুরু করেন। পরিস্থিতি দেখে অহরহ জীবন বিপন্ন হতে পারে এমন অবস্থায় আহমেদ ঝুঁকি নিয়ে হামলাকারীদের মধ্যে একজনের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। তার বীরত্বের ফলে বহু মানুষের প্রাণ রক্ষা পায়। হামলার সময় তার কাঁধ ও হাতে গুলি লেগেছে এবং বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহমেদের সাহসিকতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর দেশজুড়ে মানুষের মধ্যে প্রশংসা ও সমর্থনের ঢেউ বয়ে গেছে। আহমেদের জন্য গঠিত তহবিলে একদিনে প্রায় দুই মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার জমা পড়েছে। গো ফান্ডমি ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এই সাড়া নজিরবিহীন হয়।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ হাসপাতালে হাজির হয়ে আহমেদকে সাক্ষাৎ করেছেন এবং তার সাহসিকতা প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, আহমেদ আল আহমেদ একজন সত্যিকারের বীর। তার সাহসিকতা ও মানবিকতা আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান হিরো।
আহমেদের বাবা-মাও সিরিয়া থেকে ছুটে এসে হাসপাতালে উপস্থিত হন। তারা বলেন, আমরা গর্বিত, আমাদের ছেলে নিজের জীবন বাজি রেখে অন্যদের জীবন বাঁচিয়েছে। তার সাহসিকতা দেশের মানুষকে অনুপ্রাণিত করছে।
আন্তর্জাতিকভাবে তার সাহসিকতার প্রশংসা জানিয়েছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টও। এ ঘটনা শুধু অস্ট্রেলিয়ার নয়, বিশ্বজুড়ে মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার উদাহরণ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
বর্তমানে আহমেদ কয়েকটি অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে তার সাহসিকতা এবং মানবতার জন্য অনন্য অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। দেশজুড়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সরকার প্রধান সবাই তাকে জাতীয় হিরো হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।