আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে আমদানি শুল্ক ৪০ শতাংশ কমিয়েছে সরকার। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য সহনীয় রাখতে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান কাস্টমস ডিউটি কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ লক্ষ্যে সরকার খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে ২৩ ডিসেম্বর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এই সুবিধা আগামী ৩১ মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এ ছাড়া, বিগত বাজেটে আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়কর সংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধন করে খেজুরসহ সব ফল আমদানির ওপর প্রযোজ্য অগ্রিম আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে খেজুর ও অন্যান্য ফল আমদানিতে অগ্রিম আয়করে যে ৫০ শতাংশ ছাড় গত বছর দেয়া হয়েছিল, তা চলতি বছরেও বহাল রাখা হয়েছে।
এনবিআর মনে করছে, আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম আয়করে এই উল্লেখযোগ্য ছাড়ের ফলে আসন্ন রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ বাড়বে এবং বাজারমূল্য সাধারণ ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ স্বাভাবিক ও মূল্য সহনীয় রাখতে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান কাস্টমস ডিউটি কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ লক্ষ্যে সরকার খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে ২৩ ডিসেম্বর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এই সুবিধা আগামী ৩১ মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এ ছাড়া, বিগত বাজেটে আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়কর সংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধন করে খেজুরসহ সব ফল আমদানির ওপর প্রযোজ্য অগ্রিম আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে খেজুর ও অন্যান্য ফল আমদানিতে অগ্রিম আয়করে যে ৫০ শতাংশ ছাড় গত বছর দেয়া হয়েছিল, তা চলতি বছরেও বহাল রাখা হয়েছে।
এনবিআর মনে করছে, আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম আয়করে এই উল্লেখযোগ্য ছাড়ের ফলে আসন্ন রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ বাড়বে এবং বাজারমূল্য সাধারণ ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।