অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পোপ ফ্রান্সিস সম্প্রতি রোমে যৌথভাবে 'থ্রি জিরো ক্লাব' চালু করেছেন, যা বিশেষভাবে রোমের প্রান্তিক জনগণের তরুণদের জন্য এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে। এই ক্লাবের উদ্দেশ্য হলো, তরুণদের উদ্ভাবনী ধারণা বিকাশ এবং টেকসই সমাধানের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ গঠন করা। "থ্রি জিরো" এর লক্ষ্য হল শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব, এবং শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে একটি নতুন সভ্যতা গঠনের আহ্বান জানানো হয়েছে, যেখানে কেউ পিছিয়ে পড়বে না এবং প্রত্যেক ব্যক্তি তার ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারবে। ড. ইউনূস এই ক্লাবের মাধ্যমে পোপ ফ্রান্সিসের সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি অটল প্রতিশ্রুতি এবং তার সোশ্যাল বিজনেসের প্রতি বিশ্বাসের সমর্থন দেন।
ড. ইউনূস জানান, এই ক্লাব তরুণদের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে, যা তাদের অর্থপূর্ণ পরিবর্তন এবং সামাজিক উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাবে। তিনি বলেন, "এই ক্লাবটি একটি রূপান্তরমূলক যাত্রা, যা শুধুমাত্র দারিদ্র্য, বেকারত্ব, এবং কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে নয়, বরং মানবতার ভবিষ্যৎ গড়ার একটি বড় সুযোগ।"
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪,৬০০টি থ্রি জিরো ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যার অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এটি তরুণদের জন্য একটি শক্তিশালী সামাজিক উদ্যোগ এবং ভবিষ্যতের প্রগতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হতে চলেছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে একটি নতুন সভ্যতা গঠনের আহ্বান জানানো হয়েছে, যেখানে কেউ পিছিয়ে পড়বে না এবং প্রত্যেক ব্যক্তি তার ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারবে। ড. ইউনূস এই ক্লাবের মাধ্যমে পোপ ফ্রান্সিসের সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি অটল প্রতিশ্রুতি এবং তার সোশ্যাল বিজনেসের প্রতি বিশ্বাসের সমর্থন দেন।
ড. ইউনূস জানান, এই ক্লাব তরুণদের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম প্রদান করবে, যা তাদের অর্থপূর্ণ পরিবর্তন এবং সামাজিক উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাবে। তিনি বলেন, "এই ক্লাবটি একটি রূপান্তরমূলক যাত্রা, যা শুধুমাত্র দারিদ্র্য, বেকারত্ব, এবং কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে নয়, বরং মানবতার ভবিষ্যৎ গড়ার একটি বড় সুযোগ।"
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪,৬০০টি থ্রি জিরো ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যার অধিকাংশই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এটি তরুণদের জন্য একটি শক্তিশালী সামাজিক উদ্যোগ এবং ভবিষ্যতের প্রগতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হতে চলেছে।