
রাশিয়া অস্ট্রিয়ায় গ্যাস সরবরাহ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা শনিবার (১৬ নভেম্বর) থেকে কার্যকর হবে। এই পদক্ষেপ ইউরোপের বাকি দেশগুলোতেও রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহের অবসান ঘটানোর সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। শুক্রবার এই সিদ্ধান্তের কথা অস্ট্রিয়াকে জানিয়েছে রাশিয়া। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
রাশিয়া ইউক্রেন হয়ে একটি সোভিয়েত আমলের পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করে আসছে। এটি রাশিয়ার প্রাচীনতম গ্যাস রপ্তানি রুট, যা এই বছরের শেষ নাগাদ পুরোপুরি বন্ধ হতে পারে। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে রাশিয়া শুধুমাত্র হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গ্যাস সরবরাহ করবে।
ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর আগে রাশিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোট গ্যাস চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ পূরণ করত। তবে যুদ্ধের কারণে ইউরোপ ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্কের অবনতির ফলে এই সরবরাহ ধীরে ধীরে কমেছে।
পশ্চিম ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে অস্ট্রিয়া ১৯৬৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে গ্যাস আমদানির চুক্তি করেছিল। চুক্তিটি চেকোস্লোভাকিয়ায় সোভিয়েত আগ্রাসনের কয়েক মাস আগে স্বাক্ষরিত হয়।
এই স্থগিতাদেশ অস্ট্রিয়া এবং ইউরোপের জন্য একটি নতুন জ্বালানি সংকটের আশঙ্কা তৈরি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে দ্রুত বিকল্প জ্বালানি উৎস খুঁজতে হবে।
রাশিয়া ইউক্রেন হয়ে একটি সোভিয়েত আমলের পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করে আসছে। এটি রাশিয়ার প্রাচীনতম গ্যাস রপ্তানি রুট, যা এই বছরের শেষ নাগাদ পুরোপুরি বন্ধ হতে পারে। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে রাশিয়া শুধুমাত্র হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গ্যাস সরবরাহ করবে।
ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর আগে রাশিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোট গ্যাস চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ পূরণ করত। তবে যুদ্ধের কারণে ইউরোপ ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্কের অবনতির ফলে এই সরবরাহ ধীরে ধীরে কমেছে।
পশ্চিম ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে অস্ট্রিয়া ১৯৬৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে গ্যাস আমদানির চুক্তি করেছিল। চুক্তিটি চেকোস্লোভাকিয়ায় সোভিয়েত আগ্রাসনের কয়েক মাস আগে স্বাক্ষরিত হয়।
এই স্থগিতাদেশ অস্ট্রিয়া এবং ইউরোপের জন্য একটি নতুন জ্বালানি সংকটের আশঙ্কা তৈরি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে দ্রুত বিকল্প জ্বালানি উৎস খুঁজতে হবে।