যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম চালান সম্প্রতি তাইওয়ানে পৌঁছেছে। ১৭ নভেম্বর ডিফেন্স পোস্টের প্রতিবেদনে জানানো হয়, তাইওয়ান সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমজিএম-১৪০ আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) কিনেছিল এবং সেই ক্রয়াদেশের প্রথম চালান দেশটিতে পৌঁছেছে।
এটিএসিএমএস হলো একটি সুপারসনিক ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল, যা শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতিতে চলতে সক্ষম। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের লিং-টেমকো-ভট প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল এবং বর্তমানে লকহিড মার্টিন এটি বিক্রি করছে।
এ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত এবং এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (এমএলআরএস) এবং এম-১৪২ হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম (হিমার্স) থেকে ছোড়া যেতে পারে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাবিষয়ক গবেষক সু জি-ইউন বলেছেন, "এই ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম তাইওয়ানের সামরিক সক্ষমতা বাড়াবে এবং চীনের হামলা মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। প্রয়োজনে এটি চীনের অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হবে।"
এটিএসিএমএস হলো একটি সুপারসনিক ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল, যা শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতিতে চলতে সক্ষম। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের লিং-টেমকো-ভট প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল এবং বর্তমানে লকহিড মার্টিন এটি বিক্রি করছে।
এ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত এবং এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (এমএলআরএস) এবং এম-১৪২ হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম (হিমার্স) থেকে ছোড়া যেতে পারে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাবিষয়ক গবেষক সু জি-ইউন বলেছেন, "এই ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম তাইওয়ানের সামরিক সক্ষমতা বাড়াবে এবং চীনের হামলা মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। প্রয়োজনে এটি চীনের অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হবে।"