ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সিজারিয়ার বাসভবনে বোমা হামলার ঘটনায় তিন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রবিবার সকালে দেশটির পুলিশ এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা শিন বেট যৌথ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইসরায়েলের পুলিশ।
বিবৃতিতে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের নাম, পরিচয় বা জাতীয়তা প্রকাশ করা হয়নি। তবে বলা হয়েছে, এই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে এবং আদালতের নির্দেশে অন্তত ৩০ দিন পর্যন্ত সন্দেহভাজনদের পরিচয় গোপন রাখা হবে।
শনিবার সন্ধ্যায় নেতানিয়াহুর বাসভবনের বাগানে দুইটি ফ্ল্যাশ বোমা নিক্ষেপ করা হয়। তবে হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী বা তার পরিবারের কেউ বাসভবনে উপস্থিত ছিলেন না। বিস্ফোরণের কারণে বাড়ির বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এ ঘটনা নেতানিয়াহুর বাসভবনে প্রথম হামলা নয়। গত ২০ অক্টোবর হিজবুল্লাহর পরিচালিত একটি ড্রোন হামলায় বাসভবনটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেবারও নেতানিয়াহু ও তার পরিবার বাসভবনে ছিলেন না।
ইসরায়েলের পার্লামেন্টের স্পিকার আমির ওহানা ধারণা করছেন, এই হামলার পেছনে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের হাত রয়েছে। তিনি এএফপিকে বলেন, "প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সীমানা এবং সংলগ্ন সড়কগুলোতে উসকানিমূলক স্লোগান লেখা হয়েছে। এসব স্লোগানের সঙ্গে বোমা হামলার সম্পর্ক থাকতে পারে।"
বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গান্তজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় বলেছেন, "যদি সন্দেহ সত্যি হয় এবং বিক্ষোভকারীরা এ হামলার জন্য দায়ী থাকে, তাহলে এটি কোনো প্রতিবাদ নয়, বরং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। সরকারের উচিত বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে পরিষ্কার করা।"
২০২৩ সালের শুরু থেকে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিতে ইসরায়েলে বিক্ষোভ চলছে। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর সাম্প্রতিক অভিযান এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় এই বিক্ষোভের মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সূত্র: এএফপি
বিবৃতিতে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের নাম, পরিচয় বা জাতীয়তা প্রকাশ করা হয়নি। তবে বলা হয়েছে, এই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে এবং আদালতের নির্দেশে অন্তত ৩০ দিন পর্যন্ত সন্দেহভাজনদের পরিচয় গোপন রাখা হবে।
শনিবার সন্ধ্যায় নেতানিয়াহুর বাসভবনের বাগানে দুইটি ফ্ল্যাশ বোমা নিক্ষেপ করা হয়। তবে হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী বা তার পরিবারের কেউ বাসভবনে উপস্থিত ছিলেন না। বিস্ফোরণের কারণে বাড়ির বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এ ঘটনা নেতানিয়াহুর বাসভবনে প্রথম হামলা নয়। গত ২০ অক্টোবর হিজবুল্লাহর পরিচালিত একটি ড্রোন হামলায় বাসভবনটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেবারও নেতানিয়াহু ও তার পরিবার বাসভবনে ছিলেন না।
ইসরায়েলের পার্লামেন্টের স্পিকার আমির ওহানা ধারণা করছেন, এই হামলার পেছনে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের হাত রয়েছে। তিনি এএফপিকে বলেন, "প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সীমানা এবং সংলগ্ন সড়কগুলোতে উসকানিমূলক স্লোগান লেখা হয়েছে। এসব স্লোগানের সঙ্গে বোমা হামলার সম্পর্ক থাকতে পারে।"
বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গান্তজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় বলেছেন, "যদি সন্দেহ সত্যি হয় এবং বিক্ষোভকারীরা এ হামলার জন্য দায়ী থাকে, তাহলে এটি কোনো প্রতিবাদ নয়, বরং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। সরকারের উচিত বিষয়টি দ্রুত তদন্ত করে পরিষ্কার করা।"
২০২৩ সালের শুরু থেকে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিতে ইসরায়েলে বিক্ষোভ চলছে। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর সাম্প্রতিক অভিযান এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্তকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় এই বিক্ষোভের মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সূত্র: এএফপি