স্বৈরাচারবিরোধী ছাত্র-জনতার বিপ্লবে গুলিতে আহত মো. কাজল মিঞাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠানো হয়েছে।রোববার (১৭ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে থাইল্যান্ড পাঠানো হয়। থাইল্যান্ডের বেজথানি হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেয়ার কথা রয়েছে।স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে কাজলকে বিদায় জানান।এসময় তিনি জানান, ৬৪ লাখ টাকা শুধু এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খরচ হয়েছে কাজল মিঞার জন্য। এছাড়া আরও ২০ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। তার মধ্যে ৭ জনকে পাঠানো হবে তুরস্কতে। এই ৭ জনের চিকিৎসার খরচ বহন করবে তুরস্ক।
এছাড়া আহত অন্যদের চিকিৎসার জন্য বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আনা হচ্ছে বলেও জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা। জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে আহত হন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. কাজল মিঞা। গত ৫ আগস্ট ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে মাথায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। পরে তাকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হুমায়ুন কবির হিমু গণমাধ্যমকে জানান, কাজলের মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এইচডিইউতে তিন মাসের চিকিৎসায় ধীরে ধীরে তার অবস্থার উন্নতি হলেও, বাঁ হাত ও পা পুরোপুরি অচল হয়ে যায়। তার রোবটিক ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন। কিন্তু দেশে সে ব্যবস্থা নেই বলে তাকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় মেডিকেল বোর্ড।
এছাড়া আহত অন্যদের চিকিৎসার জন্য বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আনা হচ্ছে বলেও জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা। জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে আহত হন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. কাজল মিঞা। গত ৫ আগস্ট ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে মাথায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। পরে তাকে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হুমায়ুন কবির হিমু গণমাধ্যমকে জানান, কাজলের মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এইচডিইউতে তিন মাসের চিকিৎসায় ধীরে ধীরে তার অবস্থার উন্নতি হলেও, বাঁ হাত ও পা পুরোপুরি অচল হয়ে যায়। তার রোবটিক ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন। কিন্তু দেশে সে ব্যবস্থা নেই বলে তাকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় মেডিকেল বোর্ড।