সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালীতে রেললাইন ও সড়ক অবরোধ করা শিক্ষার্থীদের মিছিল থেকে ট্রেনে ছোড়া ঢিলের আঘাতে এক শিশুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা মহাখালীতে সড়ক অবরোধ করে এবং মহাখালী ওভারব্রিজের নিচে অবস্থান নেন। এ সময় তারা একটি ট্রেন থামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু চালক ওই ট্রেনটি থামাতে না পেরে চলতে থাকে।এ সময় শিক্ষার্থীরা মিছিল থেকে ট্রেনের দিকে ঢিল ছুঁড়লে শিশুসহ আরো কয়েকজন যাত্রী আহত হন।
সরেজমিনে দেখা যায়, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালী ওভারব্রিজের নিচে রেললাইনে অবস্থান নিয়েছেন কলেজটির শতাধিক শিক্ষার্থী। এতে করে ওই সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এ সময় কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি যখন মহাখালী রেলগেট অতিক্রম করছিল, তখন বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ট্রেনটি ততক্ষণে গতি সম্পন্ন হয়ে যায়, তাই তাৎক্ষণিকভাবে থামানো সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে কিছু বিক্ষোভকারী ট্রেনের দিকে ঢিল ছুঁড়তে থাকে। এই ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
রেলওয়ে কন্ট্রোল রুম জানায়, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে মহাখালী এলাকায় দুটি আন্তঃনগর ট্রেন আটকে গেছে। এর মধ্যে জামালপুরের তারাকান্দিগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী বনলতা এক্সপ্রেস রয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীরা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করায় বনানী থেকে জাহাঙ্গীর গেট হয়ে ফার্মগেট পর্যন্ত সড়কপথে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে এবং সড়কের দুপাশে যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা যাচ্ছে।
এর আগে গত অক্টোবর মাসের ২৪ তারিখেও একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছিলেন তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা। সেদিন সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মহাখালীর আমতলীতে গিয়ে অবস্থান নেন তারা।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা মহাখালীতে সড়ক অবরোধ করে এবং মহাখালী ওভারব্রিজের নিচে অবস্থান নেন। এ সময় তারা একটি ট্রেন থামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু চালক ওই ট্রেনটি থামাতে না পেরে চলতে থাকে।এ সময় শিক্ষার্থীরা মিছিল থেকে ট্রেনের দিকে ঢিল ছুঁড়লে শিশুসহ আরো কয়েকজন যাত্রী আহত হন।
সরেজমিনে দেখা যায়, সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালী ওভারব্রিজের নিচে রেললাইনে অবস্থান নিয়েছেন কলেজটির শতাধিক শিক্ষার্থী। এতে করে ওই সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এ সময় কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি যখন মহাখালী রেলগেট অতিক্রম করছিল, তখন বিক্ষোভকারীরা ট্রেনটি থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ট্রেনটি ততক্ষণে গতি সম্পন্ন হয়ে যায়, তাই তাৎক্ষণিকভাবে থামানো সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে কিছু বিক্ষোভকারী ট্রেনের দিকে ঢিল ছুঁড়তে থাকে। এই ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।
রেলওয়ে কন্ট্রোল রুম জানায়, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে মহাখালী এলাকায় দুটি আন্তঃনগর ট্রেন আটকে গেছে। এর মধ্যে জামালপুরের তারাকান্দিগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকামুখী বনলতা এক্সপ্রেস রয়েছে।
এদিকে শিক্ষার্থীরা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করায় বনানী থেকে জাহাঙ্গীর গেট হয়ে ফার্মগেট পর্যন্ত সড়কপথে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে এবং সড়কের দুপাশে যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা যাচ্ছে।
এর আগে গত অক্টোবর মাসের ২৪ তারিখেও একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেছিলেন তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা। সেদিন সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মহাখালীর আমতলীতে গিয়ে অবস্থান নেন তারা।