সাবেক মন্ত্রীসহ আসামিদের সঙ্গে আইনজীবী ও আত্মীয়স্বজনদের দেখা করার অনুমতি দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান দুলু এ তথ্য জানিয়েছেন।দুলু বলেন, আসামিদের সঙ্গে আইনজীবীদের দেখা করার সুযোগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে গ্রেফতার ব্যক্তিদের আত্মীয়স্বজন যারা এসেছেন সুশৃঙ্খলভাবে তাদেরও দেখা করার সুযোগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
আপনারা আসামিদের সঙ্গে কথা বলেছেন কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, তৌফিক-ই-ইলাহী ও ফারুক খানের সঙ্গে কথা বলেছি।
আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু আরও বলেন, আসামিদের অভিযোগের কপি যদি না পাই তাহলে কীভাবে ডিফেন্ট করবো? ডিফেন্ট করার জন্য এবং আসামিদের নির্দোষ প্রমাণের জন্য বিধি অনুযায়ী আবেদন করেছি এবং আবেদনটি মঞ্জুর করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, আমরা অর্থাৎ আসামিপক্ষের আইনজীবীরা সুশৃঙ্খলভাবে একজন করে কথা বলতে পারব এবং সেই আদেশটি আমরা পেয়েছি। আমরা সব আসামির সঙ্গেই কথা বলতে পারবো।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী ও সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। এই দুজনের পক্ষে আমাদের তিনজন আইনজীবী টিম হিসেবে তৌফিক-ই-ইলাহী ও ফারুক খানের পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ রুলসের বিধি অনুযায়ী একটি আবেদন সাবমিট করি। আবেদনের সারবস্তু ছিল-অভিযোগের কপি আসামিদের ওয়ারেন্ট এক্সিকিউশনের সময় অথবা পরে প্রদান করা যেতে পারে। আদালত বলেছেন, আমাদের আসামিসহ অন্য আসামিদেরও তা প্রদান করা হবে।আসামিরা মামলার বিষয়ে আপনাদের কি নির্দেশনা দিয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আসামি যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা আইনজীবীর গোপনীয় বিষয়, এটি বলা যাবে না।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণহত্যার অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত শেখ হাসিনা সরকারের সাবেক ৯ মন্ত্রী, দুই উপদেষ্টা, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিবকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের হাজির করা হয়। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
যাদের হাজির করা হয় তারা হলেন আনিসুল হক, ফারুক খান, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, তৌফিক-ই-ইলাহী, দীপু মনি, সালমান এফ রহমান, শাজাহান খান, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাংগীর আলম। ড. আবদুর রাজ্জাক রিমান্ডে থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি।
গত ১৭ অক্টোবর পৃথক দুই আবেদনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।এরপর জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেফতার দেখানো হয় সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে। এসব আসামি হলেন ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ৯ মন্ত্রী, দুই উপদেষ্টা, অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি ও সাবেক এক সচিব।
আপনারা আসামিদের সঙ্গে কথা বলেছেন কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, তৌফিক-ই-ইলাহী ও ফারুক খানের সঙ্গে কথা বলেছি।
আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু আরও বলেন, আসামিদের অভিযোগের কপি যদি না পাই তাহলে কীভাবে ডিফেন্ট করবো? ডিফেন্ট করার জন্য এবং আসামিদের নির্দোষ প্রমাণের জন্য বিধি অনুযায়ী আবেদন করেছি এবং আবেদনটি মঞ্জুর করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, আমরা অর্থাৎ আসামিপক্ষের আইনজীবীরা সুশৃঙ্খলভাবে একজন করে কথা বলতে পারব এবং সেই আদেশটি আমরা পেয়েছি। আমরা সব আসামির সঙ্গেই কথা বলতে পারবো।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী ও সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান। এই দুজনের পক্ষে আমাদের তিনজন আইনজীবী টিম হিসেবে তৌফিক-ই-ইলাহী ও ফারুক খানের পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ রুলসের বিধি অনুযায়ী একটি আবেদন সাবমিট করি। আবেদনের সারবস্তু ছিল-অভিযোগের কপি আসামিদের ওয়ারেন্ট এক্সিকিউশনের সময় অথবা পরে প্রদান করা যেতে পারে। আদালত বলেছেন, আমাদের আসামিসহ অন্য আসামিদেরও তা প্রদান করা হবে।আসামিরা মামলার বিষয়ে আপনাদের কি নির্দেশনা দিয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আসামি যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা আইনজীবীর গোপনীয় বিষয়, এটি বলা যাবে না।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণহত্যার অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের এক মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত শেখ হাসিনা সরকারের সাবেক ৯ মন্ত্রী, দুই উপদেষ্টা, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিবকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের হাজির করা হয়। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
যাদের হাজির করা হয় তারা হলেন আনিসুল হক, ফারুক খান, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, তৌফিক-ই-ইলাহী, দীপু মনি, সালমান এফ রহমান, শাজাহান খান, কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাংগীর আলম। ড. আবদুর রাজ্জাক রিমান্ডে থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি।
গত ১৭ অক্টোবর পৃথক দুই আবেদনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।এরপর জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেফতার দেখানো হয় সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে। এসব আসামি হলেন ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ৯ মন্ত্রী, দুই উপদেষ্টা, অবসরপ্রাপ্ত এক বিচারপতি ও সাবেক এক সচিব।