ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ , ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ জুনে অনিশ্চিত সাফ পলাতক আ.লীগ নেতাদের প্রত্যাবাসন চাইব : প্রেস সচিব আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি গোলরক্ষক গাত্তি আর নেই মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে দুদকের অভিযান মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলা: জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি কাল বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক আরও গভীর করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা, মানবিক সহায়তার দাবি অ্যাঞ্জেলিনা জোলির বাংলাদেশের ভূখণ্ড দিয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেলপথ প্রকল্প স্থগিত করল ভারত ৮৮ বছর বয়সে মারা গেলেন পোপ ফ্রান্সিস বনানী ১১-তে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ ৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক পর্যায়ে সার্কের অগ্রগতি হয়নি : নেপালের রাষ্ট্রদূত সিলেট টেস্ট: বাংলাদেশকে চাপে রেখেই দিনটা নিজেদের করে নিলেন জিম্বাবুয়ে পারভেজের মতো ছাত্রনেতার খুনীরা দেশ পরিবর্তনের আন্দোলনে ছিলো না: ফখরুল এনসিটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবি চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আবারও ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র শহীদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে: নাহিদ যুদ্ধ শুরুর পর সর্বোচ্চ সংখ্যক বন্দি বিনিময় রাশিয়া-ইউক্রেনের ‘শেখ হাসিনা ও জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে গুমের প্রত্যক্ষ প্রমাণ মিলেছে’

সীমান্তে আর কোনো লাশ ঝুলে থাকলে কাঁটাতার অভিমুখে মার্চ: সারজিস

  • আপলোড সময় : ১৬-০১-২০২৫ ০১:৩৯:৪০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৬-০১-২০২৫ ০১:৩৯:৪০ অপরাহ্ন
সীমান্তে আর কোনো লাশ ঝুলে থাকলে কাঁটাতার অভিমুখে মার্চ: সারজিস
সীমান্তে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে "মার্চ ফর ফেলানী" কর্মসূচির যাত্রা শুরু করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রামের স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

সমাবেশে সারজিস আলম বলেন, "আমরা বাংলাদেশের সীমান্তে আর কোনো লাশ দেখতে চাই না। আজকের পর থেকে যদি আবার কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের প্রতি কেউ শকুনের দৃষ্টিতে তাকায়, তবে সেই দৃষ্টি উপড়ে ফেলার জন্য বাংলাদেশে ছাত্র জনতাই যথেষ্ট।" তিনি আরও বলেন, “যদি সীমান্তে আর কোনো লাশ ঝুলে থাকে, তাহলে কাঁটাতার অভিমুখে মার্চ করা হবে। কাঁটাতার ভেদ করে যতদূর দৃষ্টি যায়, ততদূর যাবে।”

সারজিস আলম ফেলানী হত্যাকাণ্ডকে একটি প্রতীকী চিত্র হিসেবে উল্লেখ করেন, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে ভারতের হাতে নিপীড়িত থাকার মতো দেখায়। তিনি বলেন, "বিগত ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ভারতীয় কর্তৃত্বের অধীনে ছিল। যদি দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সমতা, ন্যায্যতা এবং আত্মসম্মানমূলক সম্পর্ক থাকে, তবে কোনো রাষ্ট্র আরেকটি রাষ্ট্রের নাগরিককে সীমান্তে হত্যা করতে পারে না।"

তিনি আরও দাবি করেন, “বাংলাদেশের সীমান্তে ঘটে যাওয়া সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে এবং সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে।” তিনি কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের নাম ফেলানীর নামে নামকরণের প্রস্তাবও দেন।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ, সংগঠক সুজাউদ্দীন, আবু সাইদ লিয়ন, গোলাম মর্তুজা সেলিম, সাকিব মাহাদী এবং কুড়িগ্রাম জেলা সংগঠক মুকুল মিয়া সহ আরো অনেকে।

পরে একটি মিছিল নাখারগঞ্জ এলাকায় ফেলানীর বাড়ি অভিমুখে যাত্রা শুরু করে, যাত্রাপথে কয়েকটি পথসভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

কমেন্ট বক্স
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ