ঢাকা , সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ , ১৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৬০ বছর হতে চলল কিন্তু আমি দেখতে এখনো ৩০: শাহরুখ খান ঠাকুরগাঁওয়ে কবরস্থানে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ, মেলেনি পরিচয় সপ্তম দফায় বেলারুশের প্রেসিডেন্ট হলেন লুকাশেঙ্কো ‘গাজা’ নামে সবচেয়ে বড় ড্রোন উন্মোচন করল ইরান পুতুলের দুর্নীতি মামলার তথ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এখনও আসেনি: মুখপাত্র নিজ বাড়িতে ফিরছেন গাজাবাসী, চোখে-মুখে প্রশান্তি সাবেক প্রতিমন্ত্রী এনামুর ৬ দিনের রিমান্ডে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়নে কমিটি গঠন ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণে পাকিস্তানে নিহত ৬ ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে পরিচয় সনাক্তের দাবি বিজয় থালাপাতির শেষ সিনেমা ‘জন নায়ক’ ফ্যাসিবাদী আ. লীগের দোসররা উদ্ভুত ঘটনাকে উস্কে দিতে চাইছে: ঢাবি সাদা দল ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, ১০ বিষয়ে একমত ঢাবি থেকে ৭ কলেজের অধিভুক্তি বাতিল এবাদতের বলে ইনজুরিতে মিরাজ, মাঠ ছাড়লেন স্ট্রেচারে ‘আমার গায়ে লাগলে কাউকে ছেড়ে কথা বলব না’ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বসার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’ ঐতিহ্যগতভাবে ব্রিটেনে না গিয়ে সৌদিতে প্রথম সফর করতে পারেন ট্রাম্প বিএনপি-ইসলামী আন্দোলনের বৈঠক, নেওয়া হলো যেসব সিদ্ধান্ত

যুদ্ধের কারণে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম

  • আপলোড সময় : ২৫-০১-২০২৫ ০৫:৪৬:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০১-২০২৫ ০৫:৪৬:৩৭ অপরাহ্ন
যুদ্ধের কারণে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার ফলে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাহের আল-ওয়াহিদি জানিয়েছেন, "প্রায় ৩২ হাজার ১৫১ শিশু তাদের বাবা হারিয়েছে, ৪ হাজার ৪১৭ শিশু মা হারিয়েছে, এবং ১ হাজার ৯১৮ শিশু বাবা-মা দুজনকেই হারিয়েছে। এই শিশুরা এখন তীব্র শূন্যতা আর একাকিত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।"

একসময় ফিলিস্তিনিদের আশা ও উন্নতির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি ইউএনআরডব্লিউএ’র মতে, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না, এবং ১৪ হাজার ৫০০ শিশুর জীবনযুদ্ধ চিরতরে থেমে গেছে।

গাজার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, "প্রায় ১৫ হাজার শিশু নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে। এই বাস্তবতা শিশুদের পরিবারগুলোর জন্য চরম বেদনাদায়ক। গাজার ৯৫ শতাংশ স্কুলে ইসরায়েলের হামলা চালানো হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৮৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ধ্বংস হয়েছে ১৪০টি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন। শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি বিপর্যস্ত।"

কমেন্ট বক্স