ঢাকা , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন মঞ্চে আজহারী, অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর ‘মৎস্যকে শিল্প বানালে এর মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে’ তুরস্কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত দুদক কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা, যোগাযোগের পরামর্শ মহাপরিচালকের নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ বিরোধীতা সত্ত্বেও ইমরান খানের নামে স্টেডিয়াম নামকরণের সিদ্ধান্ত ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষে সম্ভব : তারেক রহমান যখন কাউকে প্রয়োজন হবে, তখনই আপনি একা : পরীমণি আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ৩ কোটি জামায়াত নেতা-কর্মী জেলে যেতে প্রস্তুত: শফিকুর রহমান ডিপিএলে নাম লেখাচ্ছেন সাকিব আল হাসান শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল কুড়াতে যাওয়া শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ খিলগাঁও গ্যারেজপট্টির আগুনে পুড়ে ছাই ২৪ গাড়ি চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের মিরপুরে একাধিক দোকান ও বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি জুলাই বিপ্লবের কৃতিত্ব কাদের, জানালেন মির্জা ফখরুল বোনের শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন প্রবাসী জেলেনস্কিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না ট্রাম্প মরুভূমি ভ্রমণের সময় তাঁবুতে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় নিহত সৌদি দম্পতি

যুদ্ধের কারণে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম

  • আপলোড সময় : ২৫-০১-২০২৫ ০৫:৪৬:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০১-২০২৫ ০৫:৪৬:৩৭ অপরাহ্ন
যুদ্ধের কারণে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার ফলে ৩৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি শিশু এতিম হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাহের আল-ওয়াহিদি জানিয়েছেন, "প্রায় ৩২ হাজার ১৫১ শিশু তাদের বাবা হারিয়েছে, ৪ হাজার ৪১৭ শিশু মা হারিয়েছে, এবং ১ হাজার ৯১৮ শিশু বাবা-মা দুজনকেই হারিয়েছে। এই শিশুরা এখন তীব্র শূন্যতা আর একাকিত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।"

একসময় ফিলিস্তিনিদের আশা ও উন্নতির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি ইউএনআরডব্লিউএ’র মতে, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না, এবং ১৪ হাজার ৫০০ শিশুর জীবনযুদ্ধ চিরতরে থেমে গেছে।

গাজার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, "প্রায় ১৫ হাজার শিশু নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে। এই বাস্তবতা শিশুদের পরিবারগুলোর জন্য চরম বেদনাদায়ক। গাজার ৯৫ শতাংশ স্কুলে ইসরায়েলের হামলা চালানো হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৮৫ শতাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ধ্বংস হয়েছে ১৪০টি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন। শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি বিপর্যস্ত।"

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির

প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির